শেষ পর্যন্ত টাইব্রেকারে নির্ধারিত হয় ম্যাচের ফল। নির্ধারিত সময়ে ১-১ এ ড্র হলে অতিরিক্ত সময় গড়িয়ে, টাইব্রেকারে ৪-৩ ব্যবধানে দুর্দান্ত জয়ে কোয়ারর্টার ফাইনালে ইংল্যান্ড।
প্রথমার্ধে ইংল্যান্ড-কলম্বিয়া ম্যাচের ফুটবলের সৌন্দর্য্যের চেয়ে শারীরিক ফুটবলটাই চোখে পড়েছে বেশি। তবে দ্বিতীয়ার্ধে এসে গতি পেয়েছে ইংল্যান্ডের খেলায়। ৫৭ মিনিটে হ্যারি ক্যানের গোলে এগিয়ে যায় ইংলিশরা। মস্কোর স্পার্তাক স্টেডিয়ামেও জ্বলে উঠলেন হ্যারি ক্যান। তবে ৯০ মিনিট শেষে অতিরিক্ত সময়ের ৩য় মিনিটে মিনার গোলে সমতায় ফিরল কলম্বিয়া।
দুর্দান্ত ফুটবল দেখিয়ে নকআউট পর্ব নিশ্চিত করেছে ইংল্যান্ড। এরপরও গ্রুপ পর্ব থেকে রানার্স-আপ হয়ে উঠতে হয় তাদের শেষ ষোলোতে। উল্টো দিকে বিশ্বকাপ থেকে বাদ পড়ার শঙ্কায় থাকা কলম্বিয়া তাদের গ্রুপ থেকে চ্যাম্পিয়ন হয়ে নাম লেখায় শেষ ষোলোতে।
ইংল্যান্ড কিংবা কলম্বিয়া- কোনও দলই গোছানো ফুটবল খেলতে পারেননি প্রথমার্ধে। খেলার উত্তেজনাও তেমন একটা জমেনি। সুযোগ তৈরির দিক থেকে ইংলিশরা এগিয়ে থাকলেও কাজে লাগাতে পারেনি। বিপরীতে লাতিন আমেরিকার দলটি আক্রমণে উঠলেও ইংল্যান্ডের কড়া রক্ষণ ভেঙে বক্সের ভেতর ঢুকতে পারেনি খুব একটা।