নির্বাচন ঘিরে কড়া নিরাপত্তা জারি করা হয়েছিল পাকিস্তানে। বুধবার নির্বাচনের জন্য কয়েক লক্ষ সেনা মোতায়েন করা হয়েছে। এর জন্য পাকিস্তান সেনাকে দিতে হয়েছে ৯০০ কোটি টাকা। সেই অর্থ দিয়েছে পাকিস্তানের অর্থমন্ত্রণালয়। বুধবার এমনটা জানিয়েছেন পাকিস্তানের নির্বাচন কমিশনের সচিব বাবর ইয়াকুব ফতেহ মোহাম্মদ।
ইয়াকুব বলেন, পাকিস্তানের ২০১৮ সালের এই সাধারণ নির্বাচনে সবথেকে বেশি খরচ হয়েছে। পোলিং কর্মকর্তাদের প্রশিক্ষণ, সেনাদের প্রশিক্ষণসহ নানা খাতে এই খরচ হয়েছে। সাংবাদিকদের মুখোমুখি হয়ে ইয়াকুব জানান, নির্বাচনের সময় দেশব্যাপী নিরাপত্তা নিশ্চিত করতে পাকিস্তান সেনাবাহিনীকে ৯০০ কোটি টাকা দিয়েছে অর্থমন্ত্রণালয়।
২০০৮ সালে সাধারণ নির্বাচনে ১৮৪ কোটি খরচ হয়েছিল। ২০১৩ সালের নির্বাচনে তা বেড়ে দাঁড়ায় ৪৭৩ কোটিতে। এর মধ্যে ২০০৮ সালে পাকিস্তান সেনাবাহিনী পেয়েছিল ১২ কোটি টাকা আর ২০১৩ সালে পেয়েছিল ৭৫ কোটি ৮০ লক্ষ।
সন্ধ্যা সাতটা থেকে শুরু হয়েছে গণনা। কয়েক ঘণ্টার মধ্যেই দেখা যায়, এগিয়ে রয়েছে ইমরান খানের দল পাকিস্তান তেহরিকই-ইনসাফ। শতাধিক সিটে এগিয়ে রয়েছে এই দল। আনুষ্ঠানিকভাবে ঘোষণা হয়নি কোনও ফলাফল। বিরোধীরা একের পর এক অভিযোগ তুলছেন ইমরানের বিরুদ্ধে। এর মধ্যেই দেশ জুড়ে উৎসব শুরু করেছে পিটিআই-এর সমর্থকেরা।