বয়স মাত্র ১৪, কিন্তু তাতে কি, কথায় বলে না বয়স সংখ্যা মাত্র৷ আমেরিকার স্কুল পড়ুয়া বছর ১৪–র ইথানের ক্ষেত্রে কথাটা প্রয়োগ করা যেতেই পারে তবে প্রচলিত অর্থে নয়. কারণ যে বয়সে তার সতীর্থরা খেলাধূলা, কেরিয়ার, অথবা সদ্য সদ্য প্রেমের গলিতে ঢুঁ মারছে সেখানে ইথান কিন্তু অন্য দৌড়ে নাম লিখিয়েছে৷ যা হয়তো সাধারণের কল্পনাতীত বলাই যায়৷ ভাবছেন হেঁয়ালি৷ কিন্তু এমনটাই নাকি ঘটেছে৷ দেশ শাসনের লক্ষ্যে ভারমন্টের গভর্ণর হতে চান ইথান৷ কিন্তু কিভাবে?
আসলে, ভরমন্টে কমপক্ষে চার বছর বসবাস করলেই এই গভর্ণর হওয়ার দৌড়ে সামিল হওয়া যায় সেখানে, আর ইথান ১৪বছর ধরে সেখানের বাসিন্দা এবং নাগরিক তো বটেই! তাই এই সুযোগ হাতছাড়া করতে চায়নি সে৷ মধ্যবিত্ত পরিবারের ইথানের স্নাতক হতে ঢের দেরি, আর তার আগেই তাবড় তাবড় ব্যক্তিত্বদের সঙ্গে লড়ার সাহস নিয়েই সে নেমে পড়েছে যুদ্ধজয়ের লক্ষ্যে৷
চলতি মাসের শুরুর দিকে একটি টেলিভিশনে সাক্ষাৎকারের সময় ইথান জানায়, যে পরিবর্তন প্রয়োজন সকলের তা দেশকে এনে দেওয়ার ক্ষেত্রে সে উপযুক্ত এবং তালিকায় সবথেকে প্রথমে রয়েছেন৷ তার সঙ্গে লড়তে অপরদিকে রয়েছেন ক্রিস্টিন হ্যালকুইস্ট, জেমস এলার্স, ব্রেন্ডার মতো ব্যক্তিত্বরা৷ কিন্তু তারইমধ্যে রাজনৈতিক বিষয় নিয়ে ইথানের সচেতনতা তাকে লাইমলাইটে এনেছে৷