মালয়েশিয়ার শ্রমবাজার ইস্যুতে আলোচনার পর এবার আসছে সিদ্ধান্ত।
জানা যায়, জিটুজি-প্লাসের সিন্ডিকেট মুক্ত কর্মী প্রেরণে কোন পদ্ধতিতে খোলা যেতে পারে, তা নির্ধারণে ২৬ অক্টোবর কুয়ালালামপুর থেকে উচ্চপর্যায়ের প্রতিনিধি দল ঢাকায় আসছে।
এদিকে দক্ষ কূটনৈতিক তৎপরতায় পাইপলাইনে থাকা জিটুজি-প্লাসের ৭০ হাজার বাংলাদেশি কর্মী ৩০ নভেম্বরের মধ্যে যাওয়ার সুযোগ পেয়েছেন।
এর আগে জিটুজি-প্লাসে অনলাইনে নিবন্ধনের মাধ্যমে দেশটিতে কর্মী পাঠিয়ে আসছিল বাংলাদেশ। একতরফা ও অনৈতিকভাবে ব্যবসা পরিচালনার মাধ্যমে মালয়েশিয়ায় শ্রমবাজার নিয়ন্ত্রণের অভিযোগ ওঠার পর ১ সেপ্টেম্বরের পর বাংলাদেশ থেকে কর্মী নিয়োগ বাতিল করে দেশটি।
এই প্রেক্ষাপটে দক্ষ কূটনৈতিক তৎপরতায় ২৫ সেপ্টেম্বর দুই দেশের কর্মকর্তারা জয়েন্ট ওয়ার্কিং গ্রুপের বৈঠক করেন। অনলাইনে নিয়োগের প্রক্রিয়া বাতিল ঘোষণা করার পর থেকে বাংলাদেশি কোনো কর্মীকে আর কাজের অনুমতিপত্র দেয়নি মালয়েশিয়া।
কিন্তু ১ সেপ্টেম্বরের আগে কাজের অনুমতি পাওয়া ৭০ হাজার কর্মীর মালয়েশিয়া যাওয়া নিয়ে অনিশ্চয়তা দূর করে ৪ অক্টোবর দূতাবাস থেকে দেয়া হচ্ছে অ্যাটাস্টেশন।