মুজিবনগর সরকারের আরও ১৩ জন কর্মচারী মুক্তিযোদ্ধার স্বীকৃতি পেলেন।
১৩ জনের মধ্যে সিলেটের দুইজন, চট্টগ্রামের একজন, রংপুরের ছয়জন, খুলনার দুইজন ও ঢাকা বিভাগের দুইজন।
সম্প্রতি তাদেরকে মুক্তিযোদ্ধার স্বীকৃতি দিয়ে গেজেট জারি করেছে সরকার।
সিলেট বিভাগ : সিলেট বিভাগে মুক্তিযোদ্ধার স্বীকৃতিপ্রাপ্তদের মধ্যে রয়েছেন হবিগঞ্জের মাধবপুরের তুলসীপুরের মো. শামসুল হক, হবিগঞ্জ সদরের হাসপাতাল রোডের স্বদেশ রঞ্জন বিশ্বাস।
চট্টগ্রাম বিভাগ : চট্টগ্রামের সীতাকুণ্ডের মছজিদ্দা গ্রামের সঞ্জীব চন্দ্র রায় মুক্তিযোদ্ধার স্বীকৃতি পেয়েছেন।
রংপুর বিভাগ : রংপুর কোতোয়ালি নতুন পাড়ার পরিমল চন্দ্র বর্মন, লালমনিরহাট পাটগ্রাম নবীনগরের মো. মজিবর রহমান, কুড়িগ্রাম সদরের সবুজ পাড়ার মধুসূদন সরকার, রংপুরের চেকপোস্টের আর কে রোডের মো. আবুল ফজল বসুনিয়া, রংপুর কামিল মডেল মাদরাসা পশ্চিম গেটের মো. আবুল কালাম বসুনিয়া ও রংপুরের পুলিশ ক্লাব হাউজিং মুলাটোলের মো. কামরুল হক সরকার।
খুলনা বিভাগ : চুয়াডাঙ্গা আলমডাঙ্গা স্টেশন পাড়ার মো. হাবিবুর রহমান, কুষ্টিয়া সদরের মাধবপুরের মীর আব্দুর রাজ্জাক।
ঢাকা বিভাগ : ঢাকার দোহারের রফিকা জালাল ও ঢাকা বারিধারার জাহিদ হোসেন মুক্তিযোদ্ধার স্বীকৃতি পেয়েছেন।
মুক্তিযুদ্ধকালীন গঠিত মুজিবনগর সরকারের কর্মকর্তা/কর্মচারীদের সরকার মুক্তিযোদ্ধা হিসেবে গণ্য করে থাকে। নতুন ১৩ জনকে নিয়ে বর্তমানে মুক্তিযোদ্ধার স্বীকৃতি পাওয়া মুজিবনগর সরকারের কর্মচারীর সংখ্যা দাঁড়াল ৫৪৯ জন।