১৯৯০ সালের এইদিনে এরশাদের স্বৈরশাসন বিরোধী আন্দোলনের উত্তাল মুহূর্তে আন্দোলনের সংগঠক ও বাংলাদেশ মেডিক্যাল এসোসিয়েশনের যুগ্ম-মহাসচিব ডা. শামসুল আলম খান মিলন সন্ত্রাসীদের গুলিতে নিহত হয়েছিলেন।
মিলনের আত্মদানের মধ্য দিয়ে সেদিনের স্বৈরাচার এরশাদ বিরোধী আন্দোলনে নতুন গতি সঞ্চারিত হয়। তবে মিলন হত্যার ২৫ বছর পার হলেও হত্যাকারীদের চিহ্নিত করে বিচার করা যায়নি।
অবশেষে ছাত্র-গণ অভ্যুত্থানের মধ্য দিয়ে এরশাদের স্বৈরশাসনের পতন ঘটে। সেই থেকে প্রতিবছর শহীদ ডা. মিলন সংসদ ২৭ নভেম্বর গণঅভ্যুত্থান শহীদ মিলন দিবস হিসেবে পালন করে আসছে।
দিনটি স্মরণে রাষ্ট্রপতি মোঃ আবদুল হামিদ, প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা পৃথক বাণী দিয়েছেন।
রাষ্ট্রপতি মোঃ আবদুল হামিদ তার বাণীতে গণতন্ত্র ও উন্নয়নকে একে অপরের পরিপূরক উল্লেখ করে বলেন, টেকসই উন্নয়ন নিশ্চিত করতে হলে গণতন্ত্রের অগ্রযাত্রাকেও বেগবান করতে হবে।
প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা তার বাণীতে ৯০-এর স্বৈরাচার বিরোধী আন্দোলনের অন্যতম পেশাজীবী নেতা ডা. শামসুল আলম খান মিলনের ২৮তম মৃত্যুবার্ষিকী উপলক্ষে তার স্মৃতির প্রতি গভীর শ্রদ্ধা জানিয়েছেন।
বাণীতে তিনি শামসুল আলম খান মিলনের বিদেহী আত্মার মাগফেরাত কামনা করেন।