ভিটামিন সি’ জাতীয় ফল হলো জলপাই। মোটামুটি শীতকালীন সময়েই এই জলপাইয়ের দেখা পাওয়া যায়। তবে সারা বছর তো আর জলপাই পাওয়া যায় না। তাই জলপাইয়ের আচার তৈরি করে এটি অনেকদিন সংরক্ষণ করা যেতে পারে। এই আচার আপনি যেকোন সময়ে ভাত, খিচুড়ির সঙ্গে আপনি খেতে পারবেন। তো আসুন জেনে নেই জিভে জল আনা জলপাই আচারের রেসিপি
জলপাইয়ের টক-ঝাল আচার
উপকরণ
:জলপাই
৫০০
গ্রাম,
সরিষার
তেল
পরিমাণমতো,
লবণ
স্বাদ
অনুযায়ী,
লাল
গুঁড়া
মরিচ
২
টেবিল
চামচ,
পাঁচফোড়ন
১
টেবিল
চামচ,
শুকনা
লাল
মরিচ
২-৪টি
আস্ত,
হলুদ
গুঁড়া
সামান্য
এবং
বিট
লবণ
১
চা
চামচ।
ধনিয়া
ও
শুকনা
মরিচ
টেলে
নিয়ে
গুঁড়া
করতে
হবে
৩
টেবিল
চামচ।
প্রস্তুত
প্রণালি
: প্রথমে
জলপাইয়ের
বোঁটা
ফেলে
ভালো
করে
ধুয়ে
নিয়ে
কেঁচে
সামান্য
লবণ
ও
হলুদ
মাখিয়ে
২
দিন
রোদে
দিন।
তারপর
সরিষার
তেল,
শুকনা
মরিচসহ
গরম
করে
পরে
সেটি
ঠাণ্ডা
করে
হলে
একে
তাতে
জলপাইসহ
অন্য
সব
মসলা
ও
লবণ
দিয়ে
ভালো
করে
মাখিয়ে
বয়ামে
ভরে
প্রায়
প্রতিদিনই
রোদে
রাখতে
হবে।
এতে
আচার
ভালো
থাকে।
তৈরি
হয়ে
গেল
জলপাইয়ের
টক-ঝাল
আচার।
আচার
ভালো
করে
রোদে
দিলে
প্রায়
১
বছর
খাওয়া
যেতে
পারে।
জলপাইয়ের টক ঝাল মিষ্টি
আচার
উপকরণ :জলপাই ৫০০ গ্রাম, চিনি
পরিমাণমতো, লাল গুঁড়া মরিচ
২ টেবিল চামচ, লবণ স্বাদ অনুযায়ী,
সরিষার তেল পরিমাণমতো, পাঁচফোড়ন
১ চা চামচ, লাল
মরিচ টেলে গুঁড়া করা
১ টেবিল চামচ এবং পানি
পরিমাণমতো, সিরকা (সাদা) আধা কাপ।
প্রস্তুত প্রণালি : প্রথমে জলপাই অল্প কেঁচে নিয়ে
লবণ ও পানিসহ সেদ্ধ
করে পানি ঝরিয়ে রাখতে
হবে। তারপর একটি কড়াইতে তেল
গরম করে তাতে পাঁচফোড়ন
দিয়ে একে একে সিরকা,
লবণ ও গুঁড়া মসলা
দিয়ে ভালো করে কষিয়ে
নিয়ে জলপাই দিয়ে আরও কিছুক্ষণ
নেড়ে চিনি ও পরিমাণমতো
পানি দিয়ে আবার চুলায়
২০ মিনিট রেখে রান্না করে
ঠাণ্ডা হলে বয়ামে ভরে
ফ্রিজে রাখতে হবে। ফ্রিজে রাখলে
এ আচার ভালো থাকে।
টিপস : জলপাই সেদ্ধ করার পরপর আচার
তৈরি করে নিতে হবে।
নইলে জলপাই ঠাণ্ডা হয়ে গেলে সেটি
শক্ত হয়ে যায়। এ
আচার ফ্রিজে রেখে সংরক্ষণ করুন।