৬ মার্চ নয়াদিল্লীতে স্থানীয় একটি হোটেলে জি২০ এবং পার্শ্ববর্তী দেশগুলোর রাষ্ট্রদূতদের সঙ্গে কংগ্রেস নেতা রাহুল গান্ধী, সোনিয়া গান্ধী এবং মনমোহন সিং এক মধ্যাহ্নভোজনে মিলিত হন।
লোকসভা নির্বাচনের পূর্বে কংগ্রেস নেতারা এ সময় দলের অর্থনৈতিক, রাজনৈতিক দৃষ্টিভঙ্গি নিয়ে নানা ব্যাখ্যা করেন।
অুনষ্ঠানে ভারতে নিযুক্ত বাংলাদেশের হাই কমিশনার সৈয়দ মোয়াজ্জেম আলী উপস্থিত ছিলেন। উল্লেখ্য, এ মধ্যাহ্নভোজে পাকিস্তানের হাই কমিশনারকে নিমন্ত্রন জানানো হয়নি।
এ নিমন্ত্রণের পূর্ব নির্ধারিত তারিখ ছিল ১৫ ফেব্রুয়ারি। কিন্তু ১৪ ফেব্রুয়ারি পুলওয়ামায় বোমা হামলার পর তা পিছিযে ৬ মার্চ করা হয়।
কংগ্রেস নেতা রাহুল গান্ধী পরে জানিয়েছেন, তিনি এ আলোচনা খুবই উপভোগ করেছেন এবং দেশগুলোর প্রতিনিধিদের সঙ্গে এভাবে আলোচনা অব্যাহত রাখতে চান।
দলের সিনিয়র নেতা এবং সাবেক মন্ত্রী আনন্দ শর্মা সাংবাদিকদের বলেন, ‘এটি ছিল একটি অর্থবহ মিটিং যেখানে বৈশ্বিক, আঞ্চলিক, রাজনৈতিক ও অর্থনৈতিক বিষয় নিয়ে ইতিবাচক আলোচনা হয়। কংগ্রেস প্রেসিডেন্ট রাহুল গান্ধী বিভিন্ন বিষয়ে দলের দৃষ্টিভঙ্গি ব্যাখ্যা করেছেন।’
পার্শবর্তী দেশগুলোর মধ্যে বাংলাদেশ ছাড়াও এ মধ্যাহ্নভোজে উপস্থিত ছিলেন শ্রীলংকা, নেপাল, ভুটান ও আফগানিস্তানের প্রতিনিধিরা।
কংগ্রেস দলের নেতাদের মধ্যে আরো উপস্থিত ছিলেন ভারতের সাবেক স্বাস্থ্য ও পরিবার কল্যাণ মন্ত্রী গোলাম নবী আজাদ, সাবেক জাতীয় নিরাপত্তা উপদেষ্টা শিব শঙ্কর মেনন, যুক্তরাষ্ট্র এবং জার্মানিতে নিযুক্ত ভারতের সাবেক রাষ্ট্রদূত মিরা শঙ্কর,