নোয়াখালীর বেগমগঞ্জ উপজেলার একলাশপুর ইউনিয়নে যাত্রীবাহী বাস ও সিএনজি অটোরিকশার মুখোমুখি সংঘর্ষের ঘটনা ঘটেছে। এতে দুই নারীসহ ৪ জন নিহত হয়েছেন।
এ ঘটনায় নোয়াখালী বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ের এক শিক্ষার্থীসহ অন্তত ১০ জন আহত হয়েছেন। তাদের মধ্যে ৫ জনের অবস্থা আশঙ্কাজনক।
আজ শনিবার দুপুর পৌনে ৩টার দিকে একলাশপুর বাজারের উত্তর পাশে রশিদ কোম্পানির বাড়ির সামনে এ দুর্ঘটনা ঘটে।
নিহতদের মধ্যে বেগমগঞ্জ উপজেলার দরবেশপুর গ্রামের ওমর ফারুকের ছেলে শাকিব হোসেনের পরিচয় পাওয়া গেছে। দুই নারীসহ বাকি তিনজনের নাম-পরিচয় জানা যায়নি।
এ ঘটনায় আহতদের মধ্যে রয়েছেন সিএনজি চালক মাসুদ আলম ও নোবিপ্রবির অনার্স শেষ বর্ষের শিক্ষার্থী তানজিদা আক্তার। তিনি পায়ে আঘাত পেয়েছেন। এছাড়া বাকি আহতদের নাম জানা যায়নি।
স্থানীয় সূত্রে জানা গেছে, দুপুরে চৌমুহনী চৌরাস্তা থেকে সুগন্ধা সার্ভিসের একটি যাত্রীবাহী বাস সোনাপুরের উদ্দেশে ছেড়ে আসে। পথে বাসটি মাইজদী-চৌরাস্তা সড়কের একলাশপুর রশিদ কোম্পানির বাড়ির সামনে পৌঁছলে বিপরীত দিক থেকে আসা একটি সিএনজি অটোরিকশাকে সামনে থেকে চাপা দেয়। এতে সিএনজিটি দুমড়ে মুচড়ে গিয়ে এই হতাহতের ঘটনা ঘটে।
বেগমগঞ্জ থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) ফিরোজ আলম মোল্লা জানান, নিহতদের লাশ নোয়াখালী জেনারেল হাসপাতালে রয়েছে। বাসটি আটক করা হয়েছে।