৫ম উপজেলা পরিষদ নির্বাচনের ৪র্থ ধাপে ব্রাহ্মণবাড়িয়ার ৯টি উপজেলার মধ্যে ৬টির নির্বাচন অনুষ্ঠিত হয়েছে। দুইটি উপজেলায় নির্বাচন পরবর্তী ধাপে অনুষ্ঠিত হবে। শুধুমাত্র কসবা উপজেলায় চেয়ারম্যানসহ তিনটি পদেই বিনা প্রতিদ্বন্দ্বিতায় নির্বাচিত হয়েছেন প্রার্থীরা।
আর আখাউড়া উপজেলায় চেয়ারম্যান ও মহিলা ভাইস চেয়ারম্যান পদে বিনা প্রতিদ্বন্দ্বিতায় জয়লাভ করায় ভোট গ্রহণ করা হয়েছে শুধুমাত্র পুরুষ ভাইস চেয়ারম্যান পদের জন্যে।
(৩১) মার্চ রোববার সকাল থেকে বিকেল পর্যন্ত ভোট গ্রহণ চলে।
উপজেলা নির্বাচনে ৪র্থ ধাপে চেয়ারম্যান পদে ব্রাহ্মণবাড়িয়ার ৭ উপজেলায় নির্বাচিত হলেন যারা:
নাসিরনগরে নৌকা প্রতীকে আওয়ামী লীগ মনোনীত প্রার্থী ডা. রাফিউদ্দিন আহমেদ ৫৯ হাজার ৪৬১ ভোট পেয়ে বেসরকারিভাবে নির্বাচিত হয়েছেন। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী আনারস প্রতীকে স্বতন্ত্র প্রার্থী এটিএম মনিরুজ্জামান সরকার পেয়েছেন ১৪ হাজার ৫৭ ৪ভোট।
সরাইলে ঘোড়া প্রতীক নিয়ে স্বতন্ত্র প্রার্থী রফিক উদ্দিন ঠাকুর ৩১ হাজার ৪৮৪ ভোট পেয়ে বেসরকারিভাবে নির্বাচিত হয়েছেন। তার নিকটতম স্বতন্ত্র প্রার্থী শের আলম মিয়া মোটরসাইকেল প্রতীকে পেয়েছেন ২২ হাজার ৭৫৮ ভোট।
আশুগঞ্জে আওয়ামী লীগ মনোনীত প্রার্থী মোঃ হানিফ মুন্সি নৌকা প্রতীকে ৪৩ হাজার ৪১ ভোট পেয়ে বেসরকারিভাবে নির্বাচিত হয়েছেন। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী স্বতন্ত্র প্রার্থী আনিসুর রহমান আনারস প্রতীকে পেয়েছেন ২৫ হাজার ৫৫৫ ভোট।
সদরে স্বতন্ত্র প্রার্থী ফিরোজুর রহমান (ওলিও) আনারস প্রতীকে ৬৮ হাজার ২৩৩ ভোট পেয়ে বেসরকারিভাবে নির্বাচিত হয়েছেন। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী আওয়ামী লীগ মনোনীত প্রার্থী জাহাঙ্গীর আলম নৌকা
প্রতীকে পেয়েছেন ২৬ হাজার ৯০৭ ভোট।
নবীনগরে স্বতন্ত্র প্রার্থী মোহাম্মদ মনিরুজ্জামান দোয়াত কলম প্রতীকে ৪৯ হাজার ৮৭৮ ভোট পেয়ে বেসরকারিভাবে নির্বাচিত হয়েছেন। তার নিকটতম প্রতিদ্বন্দ্বী আওয়ামী লীগ মনোনীত প্রার্থী কাজী জহির উদ্দিন সিদ্দিকী নৌকা প্রতীকে পেয়েছেন ৪৮ হাজার ৬৯০ ভোট।
প্রতিদ্বন্দ্বী কোনো প্রার্থী না থাকায় কসবায় বিনা প্রতিদ্বন্দ্বিতায় চেয়ারম্যান
নির্বাচিত হয়েছেন আওয়ামী লীগ মনোনীত প্রার্থী রাশেদুল কায়সার
ভূঁইয়া জীবন ও আখাউড়ায় আবুল কাসেম ভূঁইয়া।