তুরস্কের প্রেসিডেন্ট রিসেপ তাইয়্যিপ এরদোগান বলেছেন, তুরস্ক ইউরোপে প্রবেশের বিষয়টি ছেড়ে দেয়নি। আমরা আমাদের কাজ চালিয়ে যাচ্ছি। ইউরোপীয় ইউনিয়ন বলেছে, তুরস্ক খুব গুরুত্বপূর্ণ।
তুরস্ক ১৯৮৭ সালে ইউরোপের সদস্যপদের জন্য আবেদন করে। ২০০৫ সাল থেকে সংযোজনের বিষয়ে কথা চলতে থাকে। কিন্তু ২০০৭ সালে গ্রিক সাইপ্রিয়ত প্রশাসনের আপত্তির পাশাপাশি জার্মানি ও ফ্রান্সের বিরোধিতায় কারণে আলোচনার অবসান ঘটেছিল।
সভায় তুরস্কের স্থানীয় ও বিদেশি অর্থনীতির বিষয়ে আলোচনা হয়। এরদোগান বলেন, আমরা সব সমস্যা সমাধান করব। আমরা সবাই সামনের এই প্রক্রিয়ার অংশের মধ্যে থাকব। আমরা অর্থনীতিসহ সব সমস্যা সমাধান করব, এর মধ্যে দাম স্থিতিশীল অগ্রাধিকার পাবে।