দেশের অর্থনীতির মূল সুতিকাগার চট্টগ্রাম বন্দরের গতিশীলতা আনার লক্ষ্যে প্রধানমন্ত্রী নানা পরিকল্পনা গ্রহণ করেছেন বলে জানিয়েছেন নৌ পরিবহন প্রতিমন্ত্রী খালেদ মাহমুদ চৌধুরী।
সোমবার চট্টগ্রাম বন্দরের সম্মেলন কক্ষে আয়োজিত এক মতবিনিময় সভায় প্রতিমন্ত্রী এ কথা বলেন। সভা শেষে তিনি বন্দরের জেটি, পতেঙ্গা কনটেইনার টার্মিনাল, বে টার্মিনালসহ গুরুত্বপূর্ণ প্রকল্পগুলো পরিদর্শন করেন।
তিনি বলেন, ‘প্রধানমন্ত্রীর পরিকল্পনা বাস্তবায়নে বন্দর সংশ্লিষ্ট সবাইকে এগিয়ে আসতে হবে। বন্দর কর্তৃপক্ষ যদি সেই কাজ এগিয়ে নিতে পারে, তাহলেই আমাদের প্রশান্তি। বন্দরে চেইন অব কমান্ড থাকতে হবে। সিবিএ নেতাদের সব অনুষ্ঠানে থাকতে হবে না। বন্দরের কর্মীরা আমাদের সম্পদ। বন্দর চেয়ারম্যান আপনাদের যৌক্তিক দাবি পূরণে সচেষ্ট।’
- আরও পড়ুন >> নির্দিষ্ট স্টপেজ ও টিকিট পদ্ধতিতে চলবে বাস
তিনি বলেন, ‘২০৪১ সালে বাংলাদেশ উন্নত দেশে পরিণত হবে। এ লক্ষ্যে সবাইকে কাজ করতে হবে। এসডিজির লক্ষ্য ২০৩০ সালের আগেই আমরা পূর্ণ করবো। দেশের প্রতি দায়িত্ব আছে, এটা মনে রাখলে আমরা লক্ষ্যে পৌঁছতে পারবো।
প্রতিমন্ত্রী আরও বলেন, ‘বঙ্গবন্ধু গণতন্ত্রকে ধারণ করতেন। তার উদারতার সুযোগ নিয়ে লেবাসধারীরা বিশৃঙ্খলা সৃষ্টি করেছিলেন। বঙ্গবন্ধু চট্টগ্রামের মাটিতে ভাটিয়ারির প্যারেডে অনাচার, দূর্নীতির বিরুদ্ধে জিহাদ ঘোষণা করেছিলেন।’
সভায় হুইপ সামশুল হক চৌধুরী, বন্দর চেয়ারম্যান রিয়ার অ্যাডমিরাল জুলফিকার আজিজসহ বন্দরের ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তারা উপস্থিত ছিলেন।