জাতীয় রাজস্ব বোর্ড সরকারের সিদ্ধান্ত অনুযায়ী আমদানি নিরুৎসাহিত করতে চালের ওপর বর্তমানে প্রযোজ্য আমদানি শুল্ক ২৫ শতাংশ বহাল রেখে রেগুলেটরি ডিওটি ৩ শতাংশ থেকে বৃদ্ধি করে ২৫ শতাংশ করেছে।
একই সঙ্গে এসব পণ্যের ওপর ৫ শতাংশ অগ্রিম আয়কর আরোপ করা হয়েছে।
ফলে চাল আমদানির ক্ষেত্রে মোট করভার শতাংশ (কাস্টমস্ ডিওটি ২৫ শতাংশ এবং রেগুলেটরি ডিওটি ২৫ শতাংশ ও অগ্রিম আয়কর ৫ শতাংশে) উন্নিত করা হয়েছে।
আজ বুধবার জাতীয় রাজস্ব বোর্ড এ-সংক্রান্ত একটি এসআরও জারি করেছে, যা আজ থেকেই কার্যকর হবে। এর আগে চাল আমদানিতে মোট শুল্ক ছিল ২৮ শতাংশ। এখন সেটি প্রায় দ্বিগুণ করে ৫৫ শতাংশ করা হয়েছে।
এ বিষয়ে জাতীয় রাজস্ব বোর্ডের সিনিয়র সচিব অভ্যন্তরীণ সম্পদ বিভাগ ও চেয়ারম্যান মো. মোশাররফ হোসেন ভূঁইয়া বলেন, চলতি (২০১৮-১৯) অর্থবছরের ১০ মাসে প্রায় তিন লাখ তিন হাজার টন চাল আমদানি করা হয়েছে।
- অধ্যক্ষ সিরাজ নুসরাতের শ্লীলতাহানির মামলায় রিমান্ডে
- বাঘ বেড়েছে সুন্দরবনে
- রাজধানীর ৮৪ শতাংশ বহুতল ভবনই ত্রুটিপূর্ণ
তিনি বলেন, এতে দেশীয় উৎপাদন খরচের চেয়ে কম মূল্যে চাল বিক্রি করতে বাধ্য হচ্ছে কৃষক। ফলে প্রান্তিক কৃষকরা আর্থিকভাবে বিপুল ক্ষতির সম্মুখীন হচ্ছেন। কৃষকদের ক্ষতির হাত থেকে রক্ষাকল্পে প্রধানমন্ত্রীর সদয় অনুশাসন অনুযায়ী চালের ওপর আমদানি শুল্ক কর বৃদ্ধি করা হয়েছে।