ধূমপান ও তামাকজাত দ্রব্য ব্যবহারের ক্ষতিকর দিক বিবেচনা করে সরকার ‘ধূমপান ও তামাকজাত দ্রব্য ব্যবহার (নিয়ন্ত্রণ) আইন-২০০৫’ প্রণয়ন করেছে।
এ আইনের ৪(১) ধারা অনুযায়ী পাবলিক প্লেস ও গণপরিবহনে ধূমপান নিষিদ্ধ করা হয়েছে। আইনের যথাযথ বাস্তবায়নে সরকার ও সরকারি বিভিন্ন সংস্থা বিভিন্ন পদক্ষেপ গ্রহণ করছে।
বিআরটিএ’র আওতাধীন সব পাবলিক প্লেস ও পরিবহনে ধূমপানমুক্ত পরিবেশ বজায় রাখতে সম্প্রতি দুটি নিদের্শনা পত্র জারি করেছে বিআরটিএ।
এর মধ্যে একটি হলো, বিআরটিএ সদর কার্যালয় ও সকল বিভাগীয় অফিস এবং সার্কেল অফিসকে ‘ধূমপান মুক্ত এলাকা’ ঘোষণা এবং এ আইন অনুযায়ী সর্তকবার্তা অফিসের দৃশ্যমান স্থানে একাধিক জায়গায় প্রদর্শনের প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহণ।
অপরটি হলো, পাবলিক পরিবহনে ধূমপান রোধে জনসচেতনা বৃদ্ধির জন্য আইনের ধারা ৮ অনুসারে সকল পাবলিক পরিবহনে ‘ধূমপান হতে বিরত থাকুন, ইহা শাস্তিযোগ্য অপরাধ’ সম্বলিত নোটিশ বাংলা ও ইংরেজি ভাষায় প্রদর্শন করার নিদের্শনা।
- লিবিয়া উপকূল থেকে ১৪ বাংলাদেশিসহ ২৯০ অভিবাসী উদ্ধার
- বিশ্বকাপ : শুরুর আগেই জুয়াড়িদের আইসিসির হুঁশিয়ারি
যা আগামী দুই মাসের মধ্যে বাস্তবায়ন নিশ্চিত করার জন্য বলা হয়। অন্যথায় আগামী পহেলা সেপ্টেম্বর থেকে ভ্রাম্যমাণ আদালত পরিচালনার মাধ্যমে আইন অমান্যকারীকে জরিমানার আওতায় আনা হবে বলে জানিয়েছেন বিআরটিএ চেয়ারম্যান মো. মশিয়ার রহমান।
আইন বাস্তবায়ন নিশ্চিতকরণে সরকারের বিভিন্ন সংস্থার সঙ্গে অ্যাডভোকেসি করছে ঢাকা আহ্ছানিয়া মিশন। গত ২৫ মার্চ মালিক-শ্রমিক নেতৃবৃন্দের সঙ্গে একটি অ্যাডভোকেসি সভায় এই সিদ্ধান্ত নেয় বাংলাদেশ রোড ট্রান্সপোর্ট অথরিটির (বিআরটিএ)।