কাঠমান্ডুতেই নেপালের চ্যাম্পিয়ন মানাং মার্সিয়াংদি ক্লাবকে হারিয়েছিল আবাহনী। হিমালয়ের দেশটির ক্লাবকে ঢাকায় হারিয়ে এএফসি কাপে পরের রাউন্ডে ওঠার লক্ষ্য ছিল ফেডারেশন কাপ চ্যাম্পিয়নদের। আকাশী-হলুদ জার্সিধারীদের আজ ঘরের মাঠে সেই লক্ষ্য পূরণ হয়েছে।
নেপালের মাটিতে তাদের ক্লাবকে ১-০ গোলে হারিয়েছিল আবাহনী। এবার ঘরে মাঠে নেপালি ক্লাবটির জালে রীতিমত গোল উৎসব করেছে আবাহনী লিমিটেড।
মানাং মার্সিয়াংদি ক্লাবকে তারা হারিয়েছে ৫-০ গোলের ব্যবধানে। এএফসি কাপে এটি আবাহনীর সবচেয়ে বড় ব্যবধানে জয়।
বাংলাদেশ প্রিমিয়ার লিগের ৬ বারের চ্যাম্পিয়নরা আজ বুধবার বঙ্গবন্ধু জাতীয় স্টেডিয়ামে নেপালের ক্লাবটিকে কেনো পাত্তাই দেয়নি। শুরু থেকে শেষ পর্যন্ত আক্রমণাত্মক ফুটবল খেলে ধারাবাহিকভাবে গোল আদায় করেছেন জীবন-সোহেল রানারা। এ জয়ে ৫ ম্যাচে ১০ পয়েন্ট নিয়ে ‘ই’ গ্রুপের শীর্ষে উঠল আবাহনী।
আবাহনী প্রধমার্ধে দুটি এবং দ্বিতীয়ার্ধে করেছে ৩টি গোল। ১১ মিনিটে নাবিব নেওয়াজ জীবন এবং প্রথমার্ধের ইনজুরি সময়ে হাইতির বেলফোর্ট গোল করলে ২-০ ব্যবধানে এগিয়ে থেকে বিরতিতে যায় আবাহনী।
দ্বিতীয়ার্ধের ৩ গোলের একটি করেন জুয়েল রানা, একটি সানডে এবং শেষ গোলটি করেন মামুনুল ইসলাম।
- ২০২১ সালে নারী বিশ্বকাপ নিউজিল্যান্ডে
- উপজেলায় আ.লীগ ৩১৭, স্বতন্ত্র ১৪৯
- বিএনপির স্থায়ী কমিটির সদস্য হলেন সেলিমা রহমান ও মাহমুদ টুকু
৬৩ মিনিটে ম্যাচের সেরা পারফরমার সোহেল রানার ক্রসে ব্যবধান ৩-০ করেন জুয়েল রানা। ৭৬ মিনিটে গোলের হালি পূরণ করেন সানডে। শেষ বাঁশির কয়েক সেকেন্ড আগে মামুনুল আবাহনীর পঞ্চম গোলটি করেছেন ।