বৃষ্টির কারণে ত্রিদেশীয় টি-২০ সিরিজে জিম্বাবুয়ের বিপক্ষে বাংলাদেশের ম্যাচ হওয়া নিয়ে শঙ্কা ছিল। কিন্তু শেষ পর্যন্ত প্রায় দেড় ঘণ্টা দেরিতে শুরু হয় ম্যাচ। ওভার কমিয়ে ১৮ ওভারে আনা হয়।
শুরুতে বাংলাদেশ স্পিনার এবং পেসাররা মিলে ভালো শুরু করেন। পাঁচ উইকেট তুলে নিয়ে চাপে ফেলে দেন তাদের। কিন্তু রায়ান ব্রুলের এক ঝড়ে ৫ উইকেট হারিয়ে ১৪৪ রান সংগ্রহ করেছে তারা। ফলে জয়ের জন্য টাইগারদের টাগর্েট ১৪৫।
আজ শুক্রবার মিরপুর শেরে বাংলা স্টেডিয়ামে টস জিতে ফিল্ডিং নেন সাকিব। বৃষ্টির ম্যাচেও দুই পেসার নেন তিনি। দুই প্রান্ত থেকে স্পিন দিয়ে আক্রমণ শুরু করেন। ইনিংসের দ্বিতীয় ওভারে নিজের প্রথম বলেই উইকেট নেন তাইজুল ইসলাম।
টেস্ট অভিষেকে জিম্বাবুয়ের বিপক্ষে দুর্দান্ত বোলিং করেন তাইজুল। ওয়ানডে অভিষেকে জিম্বাবুয়ের বিপক্ষে হ্যাটট্রিক করেন। এরপর টি-২০ অভিষেকে জিম্বাবুয়ের বিপক্ষে প্রথম বলেই উইকেট নেন বাঁ-হাতি এই পেসার।
এরপর মুস্তাফিজ-সাইফউদ্দিন ঝলকে ১০ ওভারের মধ্যে ৬৩ রান ৫ উইকেট হারায় জিম্বাবুয়ে। তবে ক্রিজে দাঁড়িয়ে যান রায়ান ব্রুল। তিনি খেলেন ৩২ বলে ৫৭ রানের দারুণ এক ইনিংস।
এর মধ্যে ইনিংসের ১৬তম ওভারে সাকিবের বলে তিন ছক্কা ও তিন চারে ৩০ রান তোলেন তিনি। নিজের সঙ্গে দলের রান বাড়িয়ে নেন। তার সঙ্গে থাকা মাতুমবজি করেন ২৭ রান। দু’জনে যোগ করেন ৮১ রান।
- বিএনপি ছাত্রদলের কাউন্সিলের সঙ্গে জড়িত নয় : মির্জা ফখরুল
- যেকোনো মুহূর্তে গাজা উপত্যকায় যুদ্ধ : নেতানিয়াহু
তার আগে অধিনায়ক হ্যামিলটন মাসাকাদজা ২৬ বলে ৩৪ রান করে আউট হন। ওপেনার ব্রেন্ডন টেইলর ৬ রান করেন। বাংলাদেশের হয়ে সাকিব ৪ ওভারে ৪৯ রান খরচা করে উইকেট শূন্য থাকেন। তাইজুল ইসলাম ৩ ওভারে ২৬ রান দিয়ে ১ উইকেট নেন।
মুস্তাফিজ ৪ ওভারে খরচা করেন ৩১ রান। নেন ১ উইকেট। টি-২০ ক্যারিয়ারে ৪৯তম উইকেট পেলেন তিনি। সাইফউদ্দিন ৪ ওভারে ২৬ রান করে ১ উইকেট নেন। রান আউটের পাশাপাশি একটি উইকেট নেন মোসাদ্দেক হোসেন।