উত্তর সিরিয়ার সন্ত্রাসবিরোধী যুদ্ধে তুরস্কের মিত্রবাহিনী হিসেবে খ্যাত সিরিয়ান ন্যাশনাল আর্মির ৪৬ জন নিহত হয়েছে। অপারেশন পিস স্প্রি-এর শুরু থেকে এ পর্যন্ত উত্তর সিরিয়ায় তারা নিহত হয়েছে। খবর তুর্কি গণমাধ্যম ইয়েনি শাফাকের।
তুর্কি সীমান্ত নিরাপদ, সিরীয় শরণার্থীদের নিরাপদে ফেরানো, সিরিয়ার ভূখণ্ডের অখণ্ডতা রক্ষা নিশ্চিতের উদ্দেশ্যে উত্তর সিরিয়ায় কুর্দি যোদ্ধাদের বিরুদ্ধে ৯ অক্টোবর থেকে অপারেশন পিস স্প্রিং শুরু করে তুরস্ক সরকার। এতে আসাদবিরোধী সিরিয়া ন্যাশনাল আর্মি তুরস্কের সঙ্গে যোগ দেয়। উত্তর সিরিয়ায় ভয়াবহ এ যুদ্ধে সিরিয়া ন্যাশনাল আর্মির ১৩৬ জন যোদ্ধা গুরুতর আহত হন।
যুদ্ধগুলো বেশিরভাগ সীমান্তবর্তী উত্তর সিরিয়ার তাল-আবাদ ও রস-আল-আইন জেলার বিভিন্ন স্থানে সংঘটিত হয়েছে।
সীমান্ত নিরাপদ, সিরিয়ার অখণ্ডতা ও সিরিয়ান শরণার্থীদের ফিরিয়ে দিতে চলতি মাসের ৯ অক্টোবর থেকে উত্তর সিরিয়ায় অপারেশন পিস স্পিং শুরু করেছে তুর্কি সরকার। উত্তর সিরিয়ার পূর্ব ফোরাত নদী পিকেকে/পিওয়াইডি ও ওয়াইপিজে মুক্ত করতে চায় আঙ্কারা।
- বাণিজ্য ঘাটতি কিছুটা কমেছে, বেড়েছে বিদেশি বিনিয়োগ
- প্রাথমিকে আন্দোলনকারীদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেবে মন্ত্রণালয়
অনেক বছর ধরে পিকেকে সন্ত্রাসীদের বিরুদ্ধে প্রচারণা চালিয়ে যাচ্ছে তুরস্ক। পিকেকে সংগঠনটিকে সন্ত্রাসী হিসেবে তুরস্ক, যুক্তরাষ্ট্র ও ইউরোপিয়ান ইউনিয়ন তালিকাভুক্ত করেছে। ওই সংগঠনটির হাতে এ পর্যন্ত ৪০ হাজার মানুষ নিহত হয়েছে। এর মধ্যে নারী, কিশোর ও শিশুরাও রয়েছে।