বাংলাদেশ ক্রীড়া শিক্ষা প্রতিষ্ঠান (বিকেএসপি) অধ্যাদেশ রহিত করে বাংলাদেশ ক্রীড়া শিক্ষা প্রতিষ্ঠান আইন-২০২০ বিল পাস হয়েছে।
মঙ্গলবার যুব ও ক্রীড়া প্রতিমন্ত্রী জাহিদ আহসান রাসেল বিলটি পাসের প্রস্তাব করেন। বিলটি পাসের প্রস্তাব করলে তা কণ্ঠভোটে পাস হয়।
বিলে জাতীয় পার্টির ফখরুল ইমাম, রওশন আরা মান্নানের দুটি সংশোধনী গ্রহণ করা হয়। বিলের ওপর আনীত জনমত যাচাই, বাছাই কমিটিতে প্রেরণ ও সংশোধনী প্রস্তাবসমূহ কণ্ঠ ভোটে নাকচ হয়ে যায়। জাতীয় পার্টির কাজী ফিরোজ রশীদ, পীর ফজলুর রহমান, মুজিবুল হক, ডা. রুস্তম আলী ফরাজী, শামীম হায়দার পাটোয়ারী, বিএনপির ব্যারিস্টার রুমিন ফারহানা ও হারুনুর রশীদ, গণফোরামের মোকাব্বির খান এসব প্রস্তাব আনেন। পরে বাংলাদেশ ক্রীড়া শিক্ষা প্রতিষ্ঠান আইন, ২০২০ বিলটি পাস করার প্রস্তাব করেন যুব ও ক্রীড়া প্রতিমন্ত্রী জাহিদ আহসান রাসেল।
- স্কুলছাত্রী সীমা ধর্ষণ-হত্যা মামলায় ৮ জনের মৃত্যুদণ্ড বহাল
- চীন থেকে দেশে ফিরতে আগ্রহীদের নিবন্ধন শুরু
বিলে, যুব ও ক্রীড়ামন্ত্রীকে বোর্ডের চেয়ারমান ও প্রতিমন্ত্রীকে ভাইস চেয়ারম্যান ও ক্রীড়া সচিব, অর্থসচিবসহ ১৯ সদস্য বিশিষ্ট বিকেএসপি পরিচালনা বোর্ড গঠনের বিধান রাখা হয়। বিকেএসপির সকল কার্যক্রম এই আইনের অধীনে হয়েছে বলে গণ্য হবে। এছাড়া এই প্রতিষ্ঠানের সকল সম্পদ অধিকার ক্ষমতা, সকল ঋণ দায় ও দায়িত্ব, সকল চুক্তিসহ মামলার ধারাবাহিকতা একইভাবে বহাল থাকবে।
বিলে, উন্নত মানের ক্রীড়া বিজ্ঞানী, কোচ, রেফারি এবং আম্পায়ার তৈরি, বিভিন্ন দেশীয় খেলাধুলার বিষয়ে প্রশিক্ষণ ও প্রতিযোগিতার আয়োজন, আন্তর্জাতিক ক্রীড়া প্রতিষ্ঠানের সাথে সম্পর্ক ও যোগাযোগ স্থাপনের কথা বলা হয়েছে।