ব্রাহ্মণবাড়িয়ার আশুগঞ্জে দাখিল পরীক্ষার্থীদের নৈর্ব্যক্তিকের উত্তর সরবরাহের দায়ে পাঁচ শিক্ষককে দুই বছর করে কারাদণ্ড দিয়েছেন ভ্রাম্যমাণ আদালত।
আজ সোমবার দুপুরে আশুগঞ্জ ফার্টিলাইজার স্কুল অ্যান্ড কলেজ কেন্দ্র পরিদর্শনে গিয়ে ভ্রাম্যামাণ আদালত পরিচালনা করে উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) মো. নাজিমুল হায়দার এ কারাদণ্ডাদেশ দেন। এদিন মাদরাসার কোরআন মাজিদ ও তাজবিদ পরীক্ষা ছিল।
দণ্ডিতরা হলেন, উপজেলার চরচারতলা ইসলামিয়া আলিম মাদরাসার সহকারী সুপার মো. মাজহারুল ইসলাম, একই মাদরাসার সহকারী শিক্ষক মো. শফিকুল ইসলাম, খোলাপাড়া ওমেদ আলী শাহ দাখিল মাদরাসার সহকারী সুপার মো. মহিউদ্দিন, তালশহর করিমিয়া ফাজিল মাদরাসার প্রভাষক কবির হোসেন ও সরাইল উপজেলার পানিস্বর মাদেনিয়া গাউছিয়া দাখিল মাদরাসার সহকারী সুপার আব্বাস আলী।
- চীনে যাওয়া বাংলাদেশি পাইলট-ক্রুদের ঢুকতে দিচ্ছে না অন্যদেশ
- ‘করোনাভাইরাসে সহায়তা না করে আতঙ্ক ছড়াচ্ছে যুক্তরাষ্ট্র’
ভ্রাম্যমাণ আদালত সূত্রে জানা গেছে, পরীক্ষা শুরু হওয়ার পর কেন্দ্র সচিবের পাশের রুমে দণ্ডপ্রাপ্ত পাঁচ শিক্ষক নৈর্ব্যক্তিক প্রশ্নের উত্তর লিখছিলেন পরীক্ষার্থীদের সরবরাহ করার জন্য। এ ঘটনায় ধরা পড়ার পর তাদেরকে ভ্রাম্যমাণ আদালতে তোলা হলে নির্বাহী ম্যাজিস্ট্রেট ও ইউএনও মো. নাজিমুল হায়দার ও উপজেলা প্রত্যেককে দুই বছরের কারাদণ্ড ও ১০ হাজার টাকা করে অর্থদণ্ড দেন। ইউএনও মো. নাজিমুল হায়দার বিষয়টি সাংবাদিকদের নিশ্চিত করেছেন।