শিমুলিয়া-কাঠালবাড়ি নৌ-রুটের লঞ্চ, স্পিডবোট বন্ধ থাকায় ফেরিতে যাত্রীদের উপচে পড়া ভিড় পড়েছে। ঘরমুখো দক্ষিণাঞ্চলের যাত্রীর ঢল নেমেছে। সামাজিক দূরত্ব উপেক্ষা করে গাদাগাদি করে যাত্রীরা পারাপার হচ্ছে। এদিকে প্রশাসন ও আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর তৎপরতা বাড়লেও ঘাটে যানবাহনের চাপ বেড়েছে অধিক হারে।
এ রিপোর্ট লেখা পর্যন্ত উভয় পাড়ে শতশত যানবাহন পারাপারের অপেক্ষায় রয়েছে। গণপরিবহন বন্ধ থাকায় নদী পার হয়ে গন্তব্যে পৌঁছাতে যাত্রীদের অবর্ণনীয় দুর্ভোগ পোহাতে হচ্ছে।
মোটরসাইকেল, ইজিবাইক চড়ে গুনতে হচ্ছে কয়েকগুণ বাড়তি ভাড়া। বিশেষ করে নারী, বৃদ্ধ ও শিশুরা চরম বিপাকে পড়ছেন। ঝুঁকি নিয়েই অনেকে রওনা করছেন। পদ্মা নদী পাড়ি দিয়ে উভয় ঘাট থেকেই যাত্রীরা পড়ে অবর্ণনীয় দুর্ভোগে। এ পাড় থেকে বরিশাল, খুলনা, ভোলা, গোপালগঞ্জসহ দক্ষিণাঞ্চলের বিভিন্ন জেলায় পৌঁছাতে দেখা গেছে। অভ্যন্তরীণ যোগাযোগেও খরচ করতে হয়েছে কয়েকগুণ টাকা।
ইজিবাইক, মাহিন্দ্রা, ভ্যান, মোটরসাইকেলে চড়েই যাত্রীরা যার যার স্থানে রওনা দেন। রাতে ফেরি চলাচল সীমিত করে ৪টি চালালেও যাত্রীচাপে সোমবার সকাল থেকে ১৩টি ফেরি চালু করতে বাধ্য হয়।
বিআইডাব্লিউটিসি কাঠালবাড়ি ঘাট ম্যানেজার আ. আলীম মত ও পথকে বলেন, রাতে ফেরি চলাচল সীমিত করে ৪টি চালালেও যাত্রীচাপে সোমবার সকাল থেকে ১৩টি ফেরি চালু করতে বাধ্য হই। ওপার থেকে হাজার হাজার যাত্রী আসছে এপারে।