আমি ক্ষুব্ধ এবং একই সাথে দেশবাসীর কাছে লজ্জিত ও ক্ষমাপ্রার্থী। ব্রাহ্মণবাড়িয়ার একজন জনপ্রতিনিধি, তথা সংসদ সদস্য ও একাত্তরের যুদ্ধাহত মুক্তিযোদ্ধা হিসেবে আমার মর্ম যাতনার কোনো শেষ নেই। ২৬ মার্চ স্বাধীনতার সুবর্ণজয়ন্তীতে দেশবাসী যখন আনন্দ উচ্ছ্বাসে উৎসব পালন করছে, তখন আমাদের অসতর্কতায় স্বাধীনতা বিরোধী একটি ক্ষুদ্র অথচ সংঘবদ্ধ শক্তি ব্রাহ্মণবাড়িয়া শহরজুড়ে যে তাণ্ডব চালায়; বিশেষ করে বঙ্গবন্ধুর ম্যুলার, রেলস্টেশন, পৌরসভাসহ বিভিন্ন সরকারি কর্মকর্তাদের অফিস ও বাসভবনে যে ধ্বংসাত্মক কর্মকাণ্ড চালায় এবং কোনো ধরনের কারণ ছাড়াই ব্রাহ্মণবাড়িয়া বিশ্ববিদ্যালয়ের ফুলের বাগানসহ অনেকগুলো ফুলের বাগান তছনছ করে দেয়। সেজন্য আমি ব্যক্তিগতভাবে দুঃখ, বেদনা আর কষ্ট নিয়ে দেশবাসীর নিকট পুনরায় ক্ষমাপ্রার্থী।
আমি লজ্জিত ও ক্ষমাপ্রার্থী
র আ ম উবায়দুল মোকতাদির চৌধুরী এমপি