স্বাধীনতার প্রশ্নে স্পষ্ট অবস্থান নিয়ে জাতীয় সঙ্গীত গাওয়া, জাতীয় পতাকা উত্তোলন, স্বাধীনতা-বিজয় দিবস পালনের অঙ্গীকার, লাঠিসোঁটা নিয়ে জঙ্গি তৎপরতার বিরুদ্ধে অবস্থান নিয়ে, তথা সহিংসতাকে পরিহার করে যেসব কওমি মাদ্রাসা পরিচালিত হবে, শুধু সেসব মাদ্রাসা খোলার অনুমতি দেওয়া আজ জাতীয় দাবি। এই বিষয়টি মাথায় রেখে কওমি মাদ্রাসা খুলে দেওয়ার বিষয়টি সরকার বিবেচনা করতে পারে। অন্যথায় নয়।
একই কথা আমরা বলবো, শুধু পড়াশোনার বিষয়ে। হেফাজতি অগ্নিকাণ্ডসহ তাণ্ডব আলাদা বিষয়। এক্ষেত্রে আমরা আইনের কঠোর প্রয়োগ চাই। হেফাজতি তাণ্ডবের প্রশ্নে কোনোরকম আপোষকামিতা কাম্য নয়।
মাদ্রাসাগুলোর আয়-ব্যয়ের হিসাব নেওয়াও জরুরি। কোথা থেকে অর্থ আসে এবং কীভাবে তা ব্যয় হয়, তাও দেখা উচিত। গরীব মানুষের চামড়ার টাকা তারা কীভাবে ব্যয় করে তা জানা দরকার।