পোশাক শিল্প: বিশ্ব দরবারে দেশের যেসব বিষয় তুলে ধরা হয়েছে

ডেস্ক রিপোর্ট

লকডাউনে পোশাক কারখানা
ফাইল ছবি

বিশ্ব জলবায়ু পরিবর্তনের বিরূপ প্রভাব মোকাবেলায় বাংলাদেশের অবস্থা ঝুঁকিপূর্ণ হলেও কম কার্বন উৎপাদনকারী দেশ বাংলাদেশ। এরপরও ২০৩০ সালের মধ্যে পোশাক খাতে গ্রিনহাউজ গ্যাস নিঃসরণ ৩০ শতাংশ কমিয়ে আনতে ইউএনএফসিসিসি- এর ফ্যাশন ইন্ডাস্ট্রি চার্টার ফর ক্লাইমেট অ্যাকশনে স্বাক্ষর করেছে বিজিএমইএ।

শনিবার (২০ নভেম্বর) স্কটল্যান্ডে গ্লাসগো সম্মেলন শেষে দেশে ফিরে এক সংবাদ সম্মেলনে বিভিন্ন বিষয় তুলে ধরে সংগঠনটি। এছাড়াও বিশ্বের বিভিন্ন দেশের ক্রেতা ও সংগঠনসহ সবার সঙ্গে বৈঠকে পোশাক খাতের অগ্রগতি বৃদ্ধিতে বিভিন্ন বিষয় নিয়ে আলোচনা হয়েছে বলে জানায় সংগঠনটির সভাপতি ফারুক হাসান।

universel cardiac hospital

তিনি বলেন, গ্রিন ইন্ডাস্ট্রি তৈরীসহ দেশের তৈরী পোশাক খাতকে টেকসইকরণ, উচ্চ মূল্যের পণ্য উৎপাদন ও কমপ্লায়েন্স করা হচ্ছে দেশের আরএমজিকে। এসব বিষয়ই বিশ্ব দরবারে তুলে ধরা হয়েছে। এচাড়া কাঁচামালের দাম বেড়ে যাওয়ায় ক্রেতাদেরও বেশি দামে কেনার জন্য আহ্বান জানিয়েছে বিজিএমইএ।

এক্ষেত্রে ব্যবসায়ীদের কম মূল্যে পণ্য বিক্রি না করার নির্দেশনা দেন সভাপতি। জ্বালানি তেলের মূল্য বৃদ্ধির কারণে উৎপাদন ব্যয় প্রায় ৪-৫ শতাংশ বেড়ে যাওয়াকে আশঙ্কাজনক বলছেন বিজিএমইএ নেতারা।

জাতিসংঘের জলবায়ু সম্মেলনের পাশাপাশি দেশের পোশাক শিল্পের বিসয়ে ইউরোপের তিনটি দেশে সফর করে বিজিএমইএ প্রতিনিধিদল।

এসময় ইন্টারন্যাশনাল এ্যাপারাল ফেডারেশনের ৩৬তম ওয়াল্ড ফ্যাশন কনভেনশনে অংশ নেন তারা। আগামী বছর ৩৭ তম ওয়াল্ড ফ্যাশন কনভেনশন বাংলাদেশে অনুষ্ঠিত হবে বলেও জানায় বিজিএমইএ।

শেয়ার করুন