‘রাজারবাগের পীর ও তার সহযোগীরা কোরআন ও হাদিসের খণ্ডিত ব্যাখ্যা দিয়ে দেশের ধর্মভীরু মানুষকে ভুল পথে পরিচালনা করে ধর্মের নামে মানুষ হত্যা ও তথাকথিত জিহাদকে উস্কে দিচ্ছে। তাদের কার্যক্রম জঙ্গিদের কার্যক্রমের সঙ্গে সাদৃশ্যপূর্ণ। তাদের (রাজারবাগের পীর ভক্ত) কার্যক্রমে উগ্রবাদ ও জঙ্গিবাদ ছড়িয়ে পড়ার আশঙ্কা রয়েছে।’
হাইকোর্টে জমা দেওয়া প্রতিবেদনে পুলিশের কাউন্টার টেররিজম (সিটিটিসি) ইউনিটের প্রতিবেদনে এসব তথ্য জানানো হয়েছে।
রাজারবাগ পীর সিন্ডিকেটের দায়ের করা ৪৯ মামলার বাদীদের খুঁজতে ব্যবসায়ী একরামুল আহসান কাঞ্চনের এবং অপর আটজনের দায়ের করা রিটে দেওয়া আদেশের পরিপ্রেক্ষিতে সিটিটিসি এমন প্রতিবেদন জমা দেয় আদালতে।
এ বিষয়ে করা রিট আবেদনের শুনানি রোববার (৫ ডিসেম্বর) হাইকোর্টের বিচারপতি এম. ইনায়েতুর রহিম ও বিচারপতি মো. মোস্তাফিজুর রহমানের সমন্বয়ে গঠিত বেঞ্চে উপস্থাপন করা হয়। আদালতে রিটের পক্ষে শুনানিতে আছেন আইনজীবী মোহাম্মদ শিশির মনির ও এমাদুল হক বশির।