চার খাতে দুর্নীতির ৩২ উৎস: দুদক

নিজস্ব প্রতিবেদক

ঔষধ প্রশাসন অধিদপ্তর, সড়ক পরিবহন কর্তৃপক্ষ, সাবরেজিস্ট্রি অফিস ও মৎস্য ও প্রাণিসম্পদ মন্ত্রণালয়ে দুর্নীতির ৩২টি কারণ উল্লেখ করে বার্ষিক প্রতিবেদন সম্পন্ন করেছে দুর্নীতি দমন কমিশন (দুদক)।

আজ রোববার সন্ধ্যা ৬টায় দুদক চেয়ারম্যান মোহাম্মদ মঈনউদ্দীন আবদুল্লাহর নেতৃত্বে চার সদস্যবিশিষ্ট দুদক প্রতিনিধি দল ২০২০ ও ২০২১ সালের দুদকের বার্ষিক প্রতিবেদন জমা দেবেন রাষ্ট্রপতি আবদুল হামিদের কাছে।

দুদক প্রতিনিধি দলে থাকবেন দুদক কমিশনার ড. মো. মোজাম্মেল হক খান, জহুরুল হক, সচিব মো. মাহবুব হোসেন।

দুদক সচিব জানান, প্রতিবেদনে ঔষধ প্রশাসন অধিদপ্তরে ১০টি, সড়ক পরিবহন কর্তৃপক্ষের (বিআরটি) ৬টি, সাবরেজিস্ট্রি অফিসে ১০টি ও মৎস্য ও প্রাণিসম্পদ মন্ত্রণালয়ে দুর্নীতির ৬টি উৎস উল্লেখ করা হয়েছে প্রতিবেদনে। দুর্নীতি প্রতিরোধে চারটি খাতে যথাক্রমে ৫টি, ৬টি, ১০টি ও ১৩টি সুপারিশ করা হয়েছে।

করোনা মহামারির কারণে গত ২০২০ সালের প্রতিবেদন জমা দিতে পারেনি দুদক। তাই এবার দুবছরের প্রতিবেদন একসঙ্গে জমা দেওয়া হচ্ছে।

শেয়ার করুন