গণমাধ্যম ব্যক্তিদের সঙ্গে নির্বাচন কমিশনের (ইসি) সংলাপ শুরু হয়েছে। বুধবার (৬ এপ্রিল) সোয়া ১১টার দিকে কমিশনের সম্মেলন কক্ষে এ সংলাপ শুরু হয়। এই ধাপে ৩৪ জন গণমাধ্যম ব্যক্তিকে আমন্ত্রণ জানানো হলেও ২২ জন উপস্থিত আছেন।
এর আগে, ১৩ মার্চ শিক্ষাবিদ এবং ২২ মার্চ বিশিষ্ট নাগরিকদের সঙ্গে সংলাপ করেছে ইসি। সবমহলের পরামর্শ নেওয়ার পর নিবন্ধিত রাজনৈতিক দলের সঙ্গে সংলাপে বসবে সাংবিধানিক প্রতিষ্ঠানটি।
দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনের কর্মপদ্ধতি ঠিক করতে তৃতীয় দফায় দেশের ২৩টি দৈনিক পত্রিকার সম্পাদককে আমন্ত্রণ জানানো হয়েছে। আমন্ত্রিতদের মধ্যে ১৯ জন বাংলা পত্রিকার এবং চারজন ইংরেজি পত্রিকার সম্পাদক। এছাড়া বিভিন্ন পত্রিকার ১১ জন জ্যেষ্ঠ সাংবাদিক এ সংলাপে অংশগ্রহণের আমন্ত্রণ পেয়েছেন। তবে সংলাপে এখন পর্যন্ত উপস্থিত আছেন ২২ জন।
মূলত নির্বাচন নিয়ে সাংবাদিকদের পরামর্শ নিতেই সাংবিধানিক প্রতিষ্ঠানটির এই সংলাপের আয়োজন। এর আগে বিগত মাসে শিক্ষাবিদসহ সুশীল সমাজের প্রতিনিধিদের সঙ্গে দুই দফায় সংলাপে বসে কমিশন।
ইসির আমন্ত্রণে যারা সাড়া দিয়েছেন-
আনিসুল হক প্রথম আলো, সোহরাব হাসান প্রথম আলো, অজয় দাস গুপ্ত সিনিয়র সাংবাদিক, দুলাল আহমেদ ভারপ্রাপ্ত সম্পাদক মানবকন্ঠ, হাশেম রেজা সম্পাদক আমার সংবাদ, বিজনেস স্ট্যান্ডার্ডের সম্পাদক ইনাম আহমেদ চৌধুরী, বিভু রঞ্জন সরকার সিনিয়র সাংবাদিক, বাংলাদেশ জার্নালের সম্পাদক শাহজাহান সরদার, ইত্তেফাক সম্পাদক তাসমিমা হোসেন, অবজারভার সম্পাদক ইকবাল সোবহান চৌধুরী।
ডেইলি অবজারভার অনলাইন ইনচার্জ কাজী আব্দুল হান্নান, জ্যেষ্ঠ সাংবাদিক মাহবুব কামাল, ভোরের ডাক সম্পাদক কে এম বেলায়েত হোসেন, যুগান্তর সম্পাদক সাইফুল আলম, প্রতিদিনের সংবাদ সম্পাদক শেখ নজরুল ইসলাম, আজকের পত্রিকা সম্পাদক ড. মো. গোলাম রহমান, জাতীয় প্রেসক্লাবের সভাপতি ফরিদা ইয়াসমিন, নয়া দিগন্ত সম্পাদক আলমগীর মহিউদ্দিন, ভোরের কাগজ সম্পাদক শ্যামল দত্ত, ডেইলি স্টারের এক্সিকিউটিভ এডিটর সৈয়দ আশফাকুল হক, নিউএজ সম্পাদক নূরুল কবীর ও জ্যেষ্ঠ সাংবাদিক আবু সাঈদ খান।