![গ্রেপ্তার বাসচালক লিটন (বাঁয়ে) ও সহকারী আবুল খায়ের (ডানে)। ইনসেটে নিহত বিশ্ববিদ্যালয় শিক্ষার্থী নাদিয়া।](https://cloud.matopath.com/mop/2023/01/%E0%A6%87%E0%A6%A8%E0%A6%B8%E0%A7%87%E0%A6%9F%E0%A7%87-%E0%A6%A8%E0%A6%BF%E0%A6%B9%E0%A6%A4-%E0%A6%AC%E0%A6%BF%E0%A6%B6%E0%A7%8D%E0%A6%AC%E0%A6%AC%E0%A6%BF%E0%A6%A6%E0%A7%8D%E0%A6%AF%E0%A6%BE%E0%A6%B2%E0%A6%AF%E0%A6%BC-%E0%A6%B6%E0%A6%BF%E0%A6%95%E0%A7%8D%E0%A6%B7%E0%A6%BE%E0%A6%B0%E0%A7%8D%E0%A6%A5%E0%A7%80-%E0%A6%A8%E0%A6%BE%E0%A6%A6%E0%A6%BF%E0%A6%AF%E0%A6%BC%E0%A6%BE%E0%A5%A4.jpg)
প্রগতি সরণিতে বাসচাপায় বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থী নাদিয়ার নিহত হওয়ার ঘটনায় ঘাতক বাসের চালক ও সহকারীকে গ্রেপ্তার করেছে পুলিশ। আজ (সোমবার) সকাল সাড়ে ৮টায় তাদের গ্রেপ্তার করা হয়েছে। বাড্ডার আনন্দনগর থেকে তাদের গ্রেপ্তার করা হয়েছে।
গতকাল দুপুর পৌনে ১টায় প্রগতি সরনিতে ভিক্টর পরিবহনের একটি বাসের চাপায় নিহত হন নাদিয়া। মাত্র দু’সপ্তাহ আগে নর্দার্ন ইউনিভার্সিটিতে ভর্তি হয়েছিলেন তিনি।
এক বন্ধুর সঙ্গে মোটরসাইকেলে প্রগতি সরণি এলাকায় গিয়েছিলেন নাদিয়া। তাদের মোটরসাইকেলটিকে ভিক্টর ক্লাসিক পরিবহনের একটি বাস চাপা দেয়। এতে নাদিয়া মোটরসাইকেল থেকে রাস্তায় পড়ে বাসের সামনের চাকায় পিষ্ট হন। তার মোটরসাইকেল চালক বন্ধু অক্ষত ছিলেন।
গ্রেপ্তার গাড়িচালকের নাম লিটন (৩৮) ও সহকারী মো. আবুল খায়ের। নাদিয়ার মৃত্যুর পর ভাটারা থানায় নিরাপদ সড়ক আইনে দায়ের করা মামলায় তাদের গ্রেপ্তার করা হয়েছে। ঘাতক বাসটিও জব্দ করা হয়েছে।
গুলশান বিভাগের উপ-পুলিশ কমিশনার মো. আ. আহাদ বলেন, মামলার পর আমরা রাতেই সিসি টিভি ফুটেজ সংগ্রহ ও বিশ্লেষণ করে ঘাতক বাস ও বাসের চালক এবং হেলপারকে শনাক্তর করা হয়।
![](https://cloud.matopath.com/mop/2022/03/onnesha-ad.jpeg)