ইউক্রেনে হামলা চালিয়ে ব্যাপক ক্ষয়-ক্ষতির মাশুল রাশিয়াকে দিতে হবে, এমন ভাবনা নিয়ে ‘কাউন্সিল অব ইউরোপ’ একটি রেজিস্ট্রার গঠনের সিদ্ধান্ত নিয়েছে। তবে বিদেশে রাশিয়ার সম্পদ বাজেয়াপ্ত করার বিষয়ে ঐকমত্যে আসতে পারেনি কাউন্সিল অব ইউরোপ। খবর ডয়চে ভেলের।
দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের পর ইউরোপের দেশগুলো সবার আগে যে জোট গঠন করেছিল, তার নাম ছিল ‘কাউন্সিল অব ইউরোপ’। ইউরোপীয় ইউনিয়ন তখন স্বপ্নের পর্যায়েও ছিল না। সেই পরিষদের সদস্যসংখ্যা এখন ৪৬। ইউক্রেনের ওপর হামলার কারণে রাশিয়াকে বহিষ্কার করা হয় কাউন্সিল অব ইউরোপ থেকে। বেলারুশের সদস্যপদ আপাতত স্থগিত করা হয়েছে।
এ নিয়ে চারবার কাউন্সিল অব ইউরোপের শীর্ষ সম্মেলন অনুষ্ঠিত হয়। ১৮ বছর পর আইসল্যান্ডের রাজধানী রেইকইয়াভিকে গত ১৬– থেকে ১৭ মে শীর্ষ নেতাদের বৈঠক হয়। বৈঠকে ইউক্রেন যুদ্ধের ক্ষয়ক্ষতি ও তথ্যপ্রমাণ নথিভুক্ত করতে একটি ‘রেজিস্ট্রার অব ড্যামেজ’ সৃষ্টির সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়।