সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়েও সব ধরনের শিক্ষা কার্যক্রম চালু থাকছে। বিদ্যালয় বন্ধের কোনো সিদ্ধান্ত হয়নি। ঘূর্ণিঝড় মোখা, বন্যা ও তীব্র গরমে কয়েকবার বন্ধ রাখায় যে শিখন ঘাটতি তৈরি হয়েছে, তা দূর করতে নিরবচ্ছিন্ন পাঠদানের জন্য এ সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে বলে জানা গেছে।
প্রাথমিক বিদ্যালয় বন্ধ রাখার কোনো পরিকল্পনা না থাকার তথ্য নিশ্চিত করেছেন প্রাথমিক ও গণশিক্ষা মন্ত্রণালয়ের জ্যেষ্ঠ তথ্য কর্মকর্তা মাহবুবুর রহমান তুহিন।
তিনি জানান, সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়সমূহ ঘূর্ণিঝড় মোখা, বন্যা ও তীব্র দাবদাহে এরই মধ্যে একাধিকবার বন্ধ ছিল। এতে শিক্ষার্থীদের যে শিখন ঘাটতি তৈরি হয়েছে, সেটা দূর করতে নিরবচ্ছিন্ন পাঠদান প্রয়োজন। তাই এ মুহূর্তে স্কুল বন্ধ রাখার কোনো পরিকল্পনা নেই। পরে এ ধরনের (বন্ধ রাখার) কোনো সিদ্ধান্ত হলে, তা জানানো হবে।
এদিকে, উত্তরাঞ্চলসহ দেশের বিভিন্ন এলাকায় বন্যা পরিস্থিতি সৃষ্টি হওয়ায় প্রাথমিক বিদ্যালয় বন্ধের তথ্য ছড়িয়ে পড়ে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে। এটি গুজব বলে জানিয়েছে প্রাথমিক ও গণশিক্ষা মন্ত্রণালয়।
এর আগে বুধবার বিকেলে রাজধানীর সেগুনবাগিচায় আন্তর্জাতিক মাতৃভাষা ইনস্টিটিউটে আন্দোলনরত শিক্ষকদের সঙ্গে বৈঠকে শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানে গ্রীষ্মকালীন ছুটি বাতিলের ঘোষণা দেন শিক্ষামন্ত্রী দীপু মনি।