বিশ্ব নেতারা যেমন বাংলাদেশকে খুব অল্প সময়ের মধ্যে একটি মধ্যম আয়ের দেশে পরিণত করতে সামগ্রিক নেতৃত্বের জন্য বহুবার শেখ হাসিনাকে সাধুবাদ জানিয়েছেন, তরুণরাও সাহস, গতিশীলতা, দূরদৃষ্টি ও মানুষের প্রতি ভালবাসার জন্য তাকে এক আলোকবর্তিকা হিসেবে পেয়েছে। যুক্তরাজ্যের প্রধানমন্ত্রী ঋষি সুনাক সম্প্রতি বলেছেন যে, তিনি অনেক বছর ধরে শেখ হাসিনাকে অনুসরণ করছেন। কারণ তিনি একজন সফল অর্থনৈতিক নেতা।
‘শেখ হাসিনা আমার মেয়েদের জন্য একটি মহান অনুপ্রেরণা হিসেবে রয়ে গেছেন এবং তারা তাঁর মতো মহান নেতা হতে চায়,’ সুনাক বলেন। জাতিসংঘের সাবেক মহাসচিব বান কি মুনও বাংলাদেশের অসামান্য উন্নয়নের পাশাপাশি বিশ্ব শান্তি ও নিরাপত্তায় অমূল্য অবদানের জন্য শেখ হাসিনার প্রশংসা করেন। মুন বলেন, বঙ্গবন্ধুর ভিশনের ভিত্তিতে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার নেতৃত্বে বাংলাদেশ বিশ্বের একটি দ্রুত অগ্রসর দেশ হিসেবে আবির্ভূত হয়েছে।
জাতিসংঘের বর্তমান মহাসচিব আন্তোনিও গুতেরেস, জাপানের সাবেক প্রধানমন্ত্রী শিনজো আবে, ভারতের সাবেক রাষ্ট্রপতি প্রণব মুখার্জিসহ অনেক বিশ্বনেতা দেশে ও বিদেশে বিশেষ করে একটি দারিদ্র্য-জর্জরিত জাতিকে মধ্যম আয়ের দেশে পরিণত করতে শেখ হাসিনার নেতৃত্বের জন্য অন্য বিশ্ব নেতাদের সাথে তাঁর প্রশংসা করেছেন।
দেশের যুবসমাজের মতে, শেখ হাসিনা তাঁর অসাধারণ ও সাহসী নেতৃত্বের মাধ্যমে স্বাধীনতার পর বছরের পর বছর ধরে সকল প্রতিকূলতার সাথে লড়াই করে একজন গুরুত্বপূর্ণ ব্যক্তিত্ব হিসেবে মাথা উঁচু করে দাঁড়িয়েছেন এবং সাফল্যের শিখরে পৌঁছেছেন। ফলে তিনি তাদের কাছে অনুপ্রেরণার উৎস হয়ে আবির্ভূত হয়েছেন।
শেখ হাসিনার ৭৭তম জন্মদিনের প্রাক্কালে বাসসের সাথে আলাপকালে বেশ কয়েকটি যুব সংগঠনের নেতা তাঁর ভুয়সী প্রশংসা করেছেন।