বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা (ডব্লিউএইচএ) বলেছে, গাজার উত্তরাঞ্চলে আল শিফা হাসপাতালের সঙ্গে তাদের যোগাযোগ বিচ্ছিন্ন হয়ে গেছে। সেখানকার কোনো খোঁজখবর তারা পাচ্ছে না। ইসরায়েল-ফিলিস্তিন চলমান সংঘাতকে কেন্দ্র করে হাসপাতালটিতে আটকে পড়া মানুষদের নিরাপত্তা নিয়েও সংস্থাটি গভীর উদ্বেগ জানিয়েছে। খবর রয়টার্সের।
আল শিফা হাসপাতাল গাজা উপত্যকার সবচেয়ে বড় হাসপাতাল। গাজার স্বাস্থ্য মন্ত্রণালয়ের মুখপাত্র বলেছেন, জ্বালানি ফুরিয়ে যাওয়ায় শনিবার আল শিফা হাসপাতালের কার্যক্রম বন্ধ হয়ে গেছে।
বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা আরও বলেছে, স্বাস্থ্যকর্মী, লাইফ সাপোর্টে থাকা শিশুরাসহ শত শত অসুস্থ ও আহত রোগী এবং হাসপাতালে আশ্রয় নেওয়া বাস্তুচ্যুত মানুষদের নিরাপত্তা নিয়ে তারা উদ্বিগ্ন। অবিলম্বে গাজায় যুদ্ধবিরতির জন্য আবারও আহ্বান জানিয়েছে ডব্লিউএইচও।
এর আগে বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থার (ডব্লিউএইচও) প্রধান তেদরোস আধানোম গেব্রেয়াসুসের বরাতে রয়টার্সের আরেকটি প্রতিবেদনে বলা হয়, ফিলিস্তিনের গাজা উপত্যকায় গড়ে প্রতি ১০ মিনিটে একটি করে শিশু নিহত হচ্ছে। শুক্রবার জাতিসংঘের নিরাপত্তা পরিষদে গেব্রেয়াসুস এ কথা বলেছেন। তিনি আরও বলেন, গাজায় কোনো জায়গাই নিরাপদ নয় এবং কেউই নিরাপদে নেই।