একজন মোকতাদির চৌধুরী এমপি ও ব্রাহ্মণবাড়িয়ার অভাবনীয় উন্নয়নের গল্প

নিজস্ব প্রতিবেদক

দেশপ্রেম, মানুষের প্রতি ভালোবাসা ও মমত্ববোধ, সঠিক পরিকল্পনা ও উন্নয়ন ভাবনা থাকলে একজন জনপ্রতিনিধি যে একটি এলাকার চেহারা পাল্টে দিতে পারেন তার প্রকৃত উদাহরণ হলেন ব্রাহ্মণবাড়িয়ার গণমানুষের নেতা, নিরাপদ ব্রাহ্মণবাড়িয়ার পথিকৃৎ যুদ্ধাহত বীর মুক্তিযোদ্ধা র আ ম উবায়দুল মোকতাদির চৌধুরী এমপি। মাত্র ১৩ বছরে তিনি ব্রাহ্মণবাড়িয়া-৩-(সদর-বিজয়নগর) এলাকাকে উন্নয়নের রোল মডেলে পরিণত করেছেন।

শুধু উন্নয়ন কর্মকাণ্ড নয়, তাঁর বলিষ্ঠ নেতৃত্বের কারণে ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় আজ নিরাপদ ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় পরিণত হয়েছে। অস্ত্রবাজ, ভূমিদস্যু, চাঁদাবাজ, টেন্ডারবাজ, ছিনতাইকারীসহ সমাজ বিরোধীরা এখন কোণঠাসা।

universel cardiac hospital

মোকতাদির চৌধুরী এমপি কথা মালায় নয়, কাজে বিশ্বাসী। তিনি মানুষকে স্বপ্ন দেখান, আবার সেই স্বপ্ন বাস্তবে রূপ দেন। তিনি একজন উন্নয়নের ফেরিওয়ালা। তিনি নরমের ভক্ত, শক্তের যম। তাঁর বলিষ্ঠ নেত্বতের কারণেই ব্রাহ্মণবাড়িয়ার আইন-শৃংখলা পরিস্থিতি সন্তোষজনক।

র.আ.ম উবায়দুল মোকতাদির চৌধুরী ব্রাহ্মণবাড়িয়া-৩ (সদর-বিজয়নগর) আসন থেকে পর পর তিনবার নির্বাচিত সংসদ সদস্য। তাঁর সবচেয়ে বড় পরিচয় তিনি একজন যুদ্ধাহত মুক্তিযোদ্ধা। তিনি প্রধানমন্ত্রীর একান্ত সচিব ছিলেন। বর্তমানে তিনি বেসামরিক বিমান পরিবহন ও পর্যটন মন্ত্রণালয় সম্পর্কিত সংসদীয় স্থায়ী কমিটি ও ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলা আওয়ামী লীগের সভাপতির দায়িত্ব পালন করছেন।

আগামী ৭ জানুয়ারি অনুষ্ঠিতব্য দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে তিনি ব্রাহ্মণবাড়িয়া-৩ (সদর-বিজয়নগর) আসনে চতুর্থবারের মতো আওয়ামী লীগ মনোনীত প্রার্থী হিসেবে নৌকা প্রতীকে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করছেন। তিনি আগামী প্রজন্মের জন্য বাসযোগ্য, বিজ্ঞান মনষ্ক ও একটি আধুনিক ব্রাহ্মণবাড়িয়া গঠনে প্রানান্তর চেষ্টা চালিয়ে যাচ্ছেন।

গত ১৩ বছরে র আ ম উবায়দুল মোকতাদির চৌধুরী এমপি, ব্রাহ্মণবাড়িয়ার শিক্ষা, স্বাস্থ্য, যোগাযোগ ব্যবস্থার উন্নয়নসহ নির্বাচনী এলাকায় ব্যাপক উন্নয়ন কর্মকাণ্ড বাস্তবায়ন করেছেন। তাঁর হাতের ছোঁয়ায় ব্রাহ্মণবাড়িয়া সদর আসনটি এখন উন্নয়নের মহাসড়কে।

তিনি সংসদ সদস্য হওয়ার পর ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় বাস্তবায়ন করেছেন বেশ কিছু মেঘা প্রকল্প। যার সুফল এখন ভোগ করছেন ব্রাহ্মণবাড়িয়াবাসী। শহরের টি.এ.রোডে মৌড়াইল রেলওয়ে ওভারপাস নির্মাণ করে তিনি ব্রাহ্মণবাড়িয়া শহরের গত কয়েক যুগের নিত্যদিনের যানজট দূর করেছেন। ওভারপাসটি নির্মিত হওয়ায় একদিকে যেমন শহরের যানজট কমেছে, অপরদিকে বেড়েছে শহরের সৌন্দর্য্যও বহুগুণ।

তিনি হাওয়ের উপর দিয়ে ১৫২ কোটি টাকা ব্যয়ে “শেখ হাসিনা সড়ক” নামে ব্রাহ্মণবাড়িয়া ও বিজয়নগর উপজেলার মধ্যে সরাসরি সংযোগ সড়ক নির্মাণ করেছেন। প্রায় ১০ কিলোমিটার লম্বা “শেখ হাসিনা” সড়কের নির্মাণ কাজ এখন উদ্বোধনের অপেক্ষায়। এই সড়কটি বিজয়নগরবাসীর কাছে স্বপ্নের পদ্মা সেতুর মতোই।

সড়কটি নির্মাণের ফলে তিতাস নদীর পূর্বপাড়ে ব্রাহ্মণবাড়িয়া শহরের আদলে গড়ে উঠবে আরেকটি উপশহর। শিক্ষা-দীক্ষা, ব্যবসা-বাণিজ্যের প্রভাব পড়বে বিজয়নগরে। সড়কটি নির্মাণের ফলে বিজয়নগরের চরাঞ্চলে জমির দাম বহুগুণ বেড়েছে।

ব্রাহ্মণবাড়িয়া পৌর এলাকার মেড্ডা থেকে ভাদুঘর পর্যন্ত তিতাস নদীর পশ্চিমপাড়ের বেড়িবাঁধটি ভ্রমন পিয়াসুদের জন্য আকর্ষণীয় স্থান। ইতিমধ্যেই সদর ও বিজয়নগরে শতভাগ বিদ্যুতায়ন হয়েছে।

গত ১৩ বছরে উবায়দুল মোকতাদির চৌধুরী এমপি তাঁর নির্বাচনী (সদর ও বিজয়নগর উপজেলা) এলাকায় যেসব উন্নয়ন কাজ বাস্তবায়ন করেছেন তার মধ্যে উল্লেখযোগ্য হচ্ছে এলজিইডির মাধ্যমে সদর ও বিজয়নগর উপজেলায় ৬০৪ কোটি টাকা ব্যয়ে রাস্তাঘাট, সেতু, কালভার্ট ও বীর মুক্তিযোদ্ধাদের বাসস্থান নির্মাণ, এছাড়া এলজিইডির মাধ্যমে সাড়ে ৬৫ কোটি টাকা ব্যয়ে ৫৮টি সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ে উন্নয়ন কর্মকাণ্ড বাস্তবায়ন করেন।

সড়ক ও জনপথ বিভাগের মাধ্যমে ৪৪৫ কোটি টাকা ব্যয়ে বিভিন্ন সড়ক ও সেতু নির্মাণ কাজ বাস্তবায়ন, গণপূর্ত বিভাগের মাধ্যমে সদর ও বিজয়নগর উপজেলায় প্রায় ১৯৫ কোটি টাকা ব্যয়ে বিভিন্ন অবকাঠামোগত উন্নয়ন, জেলা পরিষদের মাধ্যমে সদর ও বিজয়নগর উপজেলায় সাড়ে ৪৩ কোটি টাকা ব্যয়ে বিভিন্ন রাস্তাঘাট সংস্কার ও মেরামত, কবরস্থান, মসজিদ, শ্বশান, ঈদগাহ ময়দান, মন্দির সংস্কার কাজ বাস্তবায়ন, পানি উন্নয়ন বোর্ড, ব্রাহ্মণবাড়িয়া অফিসের মাধ্যমে প্রায় ১৯৭ কোটি টাকা ব্যয়ে সদর ও বিজয়নগর উপজেলায় নদীর বাঁধ নির্মাণ, পুনঃখনন ও নদীর তীর সংস্কার কাজ বাস্তবায়ন, ব্রাহ্মণবাড়িয়া পৌরসভার মাধ্যমে ১১৭ কোটি টাকা ব্যয়ে বিভিন্ন রাস্তার উন্নয়ন, ড্রেইন নির্মাণ, স্লাব নির্মাণসহ বিভিন্ন উন্নয়নমূলক কাজ বাস্তবায়ন করেছেন।

শিক্ষার উন্নয়নে তিনি ৭ কোটি ২৫ লাখ টাকা ব্যয়ে ১২টি বিদ্যালয়বিহীন গ্রামে ১২টি সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয় প্রতিষ্ঠা করেন। প্রায় ৫২ কোটি টাকা ব্যয়ে ৭১ টি প্রাথমিক বিদ্যালয়ে নতুন ভবন নির্মাণ করেন। সোয়া ৯ কোটি টাকা ব্যয়ে বিভিন্ন সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয় সংস্খার কাজ বাস্তবায়ন করেন। ৬৯টি প্রাথমিক বিদ্যালয় জাতীয়করন করেন। সোয়া ১০ কোটি টাকা ব্যয়ে বিভিন্ন প্রাথমিক বিদ্যালয়ে ১৯২টা ওয়াশ ব্লক নির্মাণ করেন। বিভিন্ন সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ে ২৪২টি ল্যাপ্টপ ও ১৭৯টা প্রজেক্টর বিতরণ করেন।

সাড়ে ৭৬ কোটি টাকা ব্যয়ে ৪৭টি মাধ্যমিক বিদ্যালয়ে ৬১টি ভবন নির্মাণ করেন। প্রায় ৫ কোটি টাকা ব্যয়ে ২২টি মাধ্যমিক বিদ্যালয়ে শেখ রাসেল ডিজিটাল ল্যাব স্থাপন করেন। প্রায় ৪৬ কোটি টাকা ব্যয়ে ১০টি কলেজে ১৫টি ভবন নির্মাণ করেন। নির্বাচনী এলাকায় নতুন ৮টি কলেজ প্রতিষ্ঠা করেন। ৪৮ লাখ টাকা ব্যয়ে ৪টি কলেজে কম্পিউটার ল্যাব স্থাপন করেন। সাড়ে ২৬ কোটি টাকা ব্যয়ে ১৫টি মাদরাসায় ১৮টি ভবন নির্মান করেন। সাড়ে ৬ লাখ টাকা ব্যয়ে ১২ টি মাদরাসায় আইসিটি সামগ্রী বিতরণ করেন। সাড়ে ৪৩ লাখ টাকা ব্যয়ে ২টি মাদরাসায় ডিজিটাল ল্যাব স্থাপন করেন। ৮ লাখ টাকা ব্যয়ে ১১টি মাদরাসায় সোলার প্যানেল নির্মাণ করেন। ১০ কোটি ৫ লাখ টাকা ব্যয়ে ২টি কারিগরি শিক্ষা প্রতিষ্ঠানে একাধিক ভবন নির্মাণ করেন।

সদর ও বিজয়নগর উপজেলায় ৩৭ কোটি টাকা ব্যয়ে চিকিৎসাসেবার মান উন্নয়ন ও বিভিন্ন অবকাঠামো নির্মাণ করেন। সাড়ে ২২ কোটি টাকা ব্যয়ে বিজয়নগর উপজেলায় স্বাস্থ্য কমপ্লেক্স নির্মাণ করেন। আড়াই কোটি টাকা ব্যয়ে সদর ও বিজয়নগর উপজেলায় ১১টি কমিউনিটি ক্লিনিক নির্মাণ করেন। সাড়ে ২৪ কোটি টাকা ব্যয়ে ন্যাশনাল হার্ট ফাউন্ডেশন হাসপাতাল নির্মাণ করেন।

উবায়দুল মোকতাদির চৌধুরী এমপি সাড়ে ৬ কোটি টাকা ব্যয়ে ২৫০ শয্যা বিশিষ্ট ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেনারেল হাসপাতালে ডেন্টাল ইউনিট সচল ও ১০ শয্যা বিশিষ্ট কিডনি ডায়ালাইসিস ওয়ার্ড প্রস্তুতকরণ ও হাসপাতাল উন্নয়নকরন কাজ বাস্তবায়ন করেন।

৫ কোটি ৬১ লাখ টাকা ব্যয়ে পরিবার-পরিকল্পনা অধিদপ্তর, ব্রাহ্মণবাড়িয়া উপ-পরিচালকের অফিস নির্মাণ, সমাজসেবা কার্যালয়ে মাধ্যমে ১৯০ কোটি ১৫ লাখ ৩০ হাজার টাকা ব্যয়ে সামাজিক নিরাপত্তা খাতে বিভিন্ন জনহিতকর কাজ বাস্তবায়ন করেন। ত্রাণ ও পুর্নবাসন অফিসের মাধ্যমে ৩৫ কোটি টাকা ব্যয়ে বিভিন্ন প্রকল্প বাস্তবায়ন করেন।

কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তরের উদ্যোগে প্রায় ৪৬ কোটি টাকা ব্যয়ে সদর ও বিজয়নগর উপজেলায় কৃষি প্রনোদনা ও পুনর্বাসনের আওতায় বিনামূল্যে সার ও বীজ বিতরণ করেন।

বিএডিসির মাধ্যমে ২৮ কোটি টাকা ব্যয়ে সদর ও বিজয়নগর উপজেলায় খাল পুনঃখনন, সংস্কার ও সেচ নালা নির্মাণ করেন। জেলা মৎস্য অফিসের মাধ্যমে ১০ কোটি টাকা ব্যয়ে বিভিন্ন উন্নয়ন কর্মকান্ড বাস্তবায়ন করেন। প্রাণী সম্পদ অধিদপ্তরের মাধ্যমে ১৩ কোটি টাকা ব্যয়ে গরু, ছাগল, ভেড়া বিতরণসহ বিভিন্ন উন্নয়ন কর্মকাণ্ড বাস্তবায়ন করেন। জেলা খাদ্য নিয়ন্ত্রকের কার্যালয়ের মাধ্যমে ১৫২ কোটি টাকা ব্যয়ে সদর ও বিজয়নগর উপজেলায় ওএমএস কার্যক্রম, খাদ্যবান্ধব কর্মসূচী বাস্তবায়ন ও খাদ্য গুদাম নির্মাণ কাজ বাস্তবায়ন করেন।

উবায়দুল মোকতাদির চৌধুরী এমপি পল্লী বিদ্যুত সমিতি ও বাংলাদেশ বিদ্যুৎ উন্নয়ন বোর্ডের মাধ্যমে ২৬৯ কোটি টাকা ব্যয়ে সদর ও বিজয়নগর উপজেলায় বিদ্যুত উন্নয়ন কাজ বাস্তবায়ন করেন। ইসলামিক ফাউন্ডেশনের মাধ্যমে ৩৭ কোটি ২ লাখ টাকা ব্যয়ে সদর ও বিজয়নগর উপজেলায় ৩টি মডেল মসজিদ ও ইসলামিক কালচারাল সেন্টার নির্মাণ কাজ বাস্তবায়ন করেন। মন্দির ভিত্তিক গণশিক্ষা কার্যক্রমের আওতায় ৭ কোটি টাকা ব্যয়ে ১৭৭টি শিক্ষা কেন্দ্রে শিক্ষা কার্যক্রম বাস্তবায়ন করেন। সাড়ে ১০ কোটি টাকা ব্যয়ে ব্রাহ্মণবাড়িয়া রেলওয়ে স্টেশনের আধুনিকায়ন কাজ বাস্তবায়ন করেন। এছাড়াও তিনি শহরের কেন্দ্রস্থলে বঙ্গবন্ধু স্কয়ার নির্মাণ করেন।

নির্বাচনী এলাকায় ব্যাপক উন্নয়ন কর্মকাণ্ড বাস্তবায়ন করায় তিনি জনগণের হৃদয়ে স্থান করে নিয়েছেন।

তাঁর উল্লেখ্যযোগ্য অবকাঠামোগত উন্নয়ন কর্মকান্ডগুলোর মধ্যে রয়েছে ১২তলা বিশিষ্ট চীফ জুডিশিয়াল ম্যাজিষ্ট্রেট আদালত ভবন নির্মাণ, চারতলা বিশিষ্ট পুলিশ লাইন্সের মহিলা ব্যারাক নির্মাণ, ব্রাহ্মণবাড়িয়া সরকারি কলেজে ৫ তলা বিশিষ্ট ছাত্রাবাস নির্মাণ, সার্কিট হাউজের তিনতলার নির্মাণ কাজ, পুলিশ সুপার কার্যালয়ের তিনতলার নির্মাণ, ২নং শহর পুলিশ ফাঁড়ি নির্মাণ,
ব্রাহ্মণবাড়িয়া জেলা মুক্তিযোদ্ধা সংসদ কমপ্লেক্স ও সদর উপজেলা মুক্তিযোদ্ধা সংসদ কমপ্লেক্স নির্মাণ, রেলওয়ে স্টেশনের প্ল্যাটফরম বর্ধিত করন, ব্রাহ্মণবাড়িয়া সরকারি কলেজে বহুতল বিশিষ্ট শেখ হাসিনা একাডেমিক ভবন, বিজয়নগর উপজেলা কমপ্লেক্স ভবন, বিজয়নগর থানা,

বিজয়নগরে প্রাণী সম্পদ কর্মকর্তার কার্যালয়, বিজয়নগরের ইসলামপুর পুলিশ ফাঁড়ি ভবন, ব্রাহ্মণবাড়িয়া শহরের পাইকপাড়ায় পানি উন্নয়ন বোর্ডের নির্বাহী প্রকৌশলীর অফিস ভবন, পূর্ব মেড্ডায় আঞ্চলিক পাসপোর্ট অফিস নির্মাণ, পৌর ডিগ্রি কলেজের তৃতীয়তলা ভবন, মোহাম্মদপুর-সেন্দা রাস্তার প্রতিরক্ষা দেয়াল, মৈন্দ উচ্চ বিদ্যালয়ের একাডেমিক ভবন, মেড্ডা (পশ্চিম) সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ে নতুন ভবন, নতুন করে আদর্শ কেজি সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের দ্বিতল ভবন নির্মাণ, নিয়াজ মুহম্মদ উচ্চ বিদ্যালয়ে বহুতল বিশিষ্ট একাডেমিক ভবন নির্মাণ,

বিজয়নগরের চম্পকনগর স্কুল এন্ড কলেজে নতুন একাডেমিক ভবন নির্মাণ, কালাছড়া উচ্চ বিদ্যালয়ের একাডেমিক ভবন নির্মাণ, সদর উপজেলার চাপুইর ইসলামিয়া আলীয়া মাদরাসার ভবন নির্মাণ, বুধল সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ে দ্বিতল ভবন নির্মাণ, সুহিলপুর ইউনিয়ন পরিষদ কমপ্লেক্স নির্মাণ, ঘাটুরা বঙ্গবন্ধু উচ্চ বিদ্যালয়ে একাডেমিক ভবন নির্মাণ, নরসিংসার বেগম নুরুন্নাহার কলেজে বহুতল বিশিষ্ট একাডেমিক ভবন নির্মাণ ব্রাহ্মণবাড়িয়া শহরের মধ্যবর্তী খালের উপর তিনটি নতুন ব্রীজ নির্মাণ, রামরাইলে শহীদ ধীরেন্দ্রনাথ দত্ত ব্রীজ নির্মাণ, সদর উপজেলার বাংলাদেশ পল্লী উন্নয়ন বোর্ডের ভবন নির্মাণ,

বহুতল বিশিষ্ট সদর উপজেলা কমপ্লেক্স নির্মাণ (নির্মাণাধীন), ঘাটিয়ারা হেলিডে রোডে ব্রীজ নির্মাণ, বিজয়নগর উপজেলার মুকুন্দুপুর উচ্চ বিদ্যালয়ে নতুন ভবন নির্মাণ, ব্রাহ্মণবাড়িয়া সরকারি মহিলা কলেজে ৫তলা বিশিষ্ট নতুন ভবন নির্মাণ, চিনাইর বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব অনার্স কলেজের একাডেমিক ভবন নির্মাণ, দুবলা সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ে নতুন ভবন নির্মাণ, সোহাতা বালিকা উচ্চ বিদ্যালয়ে নতুন ভবন নির্মাণ, কাঞ্চনপুর মলাই মিয়া সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ে নতুন ভবন নির্মাণ, বিজয়নগরের বালিয়াজুরি নদীতে ব্রীজ নির্মাণ,

বিজয়নগরের কাজী মোহাম্মদ শফিকুল ইসলাম ডিগ্রি কলেজে একাডেমিক ভবন নির্মাণ, সুহিলপুর আলহাজ্ব হারুন-আল-রশিদ কলেজে একাডেমিক ভবন নির্মাণ, চিনাইর বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিব অনার্স কলেজের হোস্টেল নির্মাণ, বিজয়নগরের রামপুর-মনিপুর সড়ক নির্মাণ, বিজয়নগর উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্স নির্মাণ, সুলতানপুর যুব উন্নয়ন প্রশিক্ষণ কেন্দ্র, শহরের টি.এ.রোডে বঙ্গবন্ধু স্কয়ার নির্মাণ, শহীদ ধীরেন্দ্রনাথ দত্ত ভাষা চত্বর নির্মাণ, সুলতানপুর-চিনাইর-আখাউড়া সড়ক ইত্যাদি।

আগামী ৭ জানুয়ারি অনুষ্ঠিতব্য দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে উবায়দুল মোকতাদির চৌধুরী এমপি চতুর্থবারের মতো ব্রাহ্মণবাড়িয়া-৩-(সদর-বিজয়নগর) আসনে আওয়ামী লীগ মনোনীত প্রার্থী হিসেবে নৌকা প্রতিকে প্রতিদ্বন্দ্বিতা করছেন। তিনি উন্নয়নের অগ্রযাত্রাকে অব্যাহত রাখতে নৌকা মার্কাকে আবারো বিজয়ী করার জন্য জনগনের প্রতি আহবান জানিয়েছেন।

তিনি বলেন, গত নির্বাচনের আগে আমি যেসব প্রতিশ্রুতি দিয়েছিলাম তার ৯৯.৯৯ ভাগ আমি বাস্তবায়ন করেছি। আল্লাহর রহমতে আবারো যদি নির্বাচিত হতে পারি তাহলে ব্রাহ্মণবাড়িয়ায় আরো কাজ করবো। ব্রাহ্মণবাড়িয়াকে আধুনিক নগরীতে পরিনত করবো।

শেয়ার করুন