নীলফামারীর ডিমলায় গৃহবধূকে ভগ্নিপতির বাড়িতে নিয়ে গণধর্ষণের অভিযোগ উঠেছে শ্যালক-দুলাভাইসহ ৪ জনের বিরুদ্ধে। রংপুর মেডিকেলের ওয়ান স্টপ ক্রাইসিস সেন্টারে চিকিৎসা শেষে ভিকটিম নিজেই বাদি হয়ে থানায় মামলা করেছেন।
রোববার রাতে কিশোরগঞ্জ থানার ওসি (তদন্ত) ও মামলার তদন্তকারী কর্মকর্তা আব্দুল কুদ্দুস বিষয়টি নিশ্চিত করে জানান, আসামিদের গ্রেফতারের চেষ্টা অব্যাহত রয়েছে।
অভিযুক্তরা হলেন-পানিয়াল পুকুর দেওয়ানিপাড়া গ্রামের মাসুদের ছেলে সুমন (২৩) ও তার ভগ্নিপতি ডিমলা উপজেলার চাপানি খালুয়াটারী গ্রামের খলিলের ছেলে রব্বানী (২৫), সুমনের বন্ধু এজিজুলের ছেলে লিখন (১৯) ও আফজালের ছেলে মাজেদুল (২০)।
মামলা সূত্রে জানা যায়, প্রায় দেড় বছর আগে সুমনের বাড়ির পাশে ওই গৃহবধূর বিয়ে হয়। গত ৬ অক্টোবর পানিয়াল পুকুর কাচারীর বাজারে তাদের দেখা হয়। সুমন কৌশলে তাকে মোটরসাইকেলে করে তার ভগ্নিপতির বাড়ি ডিমলায় নিয়ে যায়।
বোন বাড়িতে না থাকায় ভগ্নিপতি ও তার দুই বন্ধুসহ ৪ জন মিলে সেখানে তাকে পালাক্রমে ধর্ষণ করেন। পরদিন সিএনজি চালিত অটোরিকশাযোগে ওই নারীকে বাড়িতে পাঠিয়ে দেয়। পরে রংপুর মেডিকেলে চিকিৎসা শেষে শনিবার রাতে ভিকটিম থানায় অভিযোগ করেন।