সামাজিক যোগাযোগের মাধ্যম ফেসবুকে মন্তব্য করাকে কেন্দ্র করে জয়পুরহাট বিএনপির দলীয় কার্যালয়ে দু’গ্রুপের মধ্যে সংঘর্ষের ঘটনা ঘটেছে। এতে কমপক্ষে ৮ জন আহত হয়েছে। আহতদের জয়পুরহাট ও বগুড়া শজিমেক হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছে।
আহত ৮ জনের মধ্যে জেলা যুবদলের যুগ্ম আহবায়ক রেজভি আহমেদ, জেলা ছাত্রদলের সহ সাংগঠনিক সম্পাদক আমিনুর রহমান, সদর থানা ছাত্রদলের সদস্য মেহেদী হাসানের অবস্থা আশংকাজনক হওয়ায় বগুড়া শহীদ জিয়াউর রহমান মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে পাঠানো হয়েছে। এর মধ্যে মেহেদী হাসানেরাথা, গলা, পিঠ ও বুকে গুরুতর জখম হয়েছে। এছাড়া বাকী পাঁচজন জয়পুরহাট আধুনিক জেলা হাসপাতালে ভর্তি রয়েছে।
পুলিশ ও প্রত্যক্ষদর্শীরা জানায়, বৃহস্পতিবার (১০ মার্চ) সন্ধ্যায় জয়পুরহাট বিএনপির দলীয় কার্যালয়ের সামনে বিএনপি, যুবদল, ছাত্রদলের নেতা কর্মীরা বসে ছিলেন। এ সময় সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যম ফেসবুকে ফেক আইডি থেকে কমেন্ট করাকে কেন্দ্র করে বিএনপির ফয়সাল আলীম গ্রুপের যুবদলের ছেলেরা যুবদলের আদনান গ্রুপের ছেলেদের সাথে সংঘর্ষে জড়িয়ে পড়ে। এ সময় যুবদল ও ছাত্রদলের ৮ জন নেতা কর্মী ছুরিকাঘাতে ও রেল লাইনের পাথর ছোরাছুরিতে গুরুতর আহত হয়। আহতদের জয়পুরহাট আধুনিক জেলা হাসাতালে ও বগুড়া শজিমেক হাসপাতালে ভর্তি করা হয়েছে।
জয়পুরহাট সদর থানার ওসি আলমগীর জাহান জানান, বিএনপির দলীয় কার্যালয়ের সনর রেল ঘুমটির পাশে দুগ্রুপের মধ্যে সংঘর্ষের ঘটনায় থানায় কোন পক্ষই অভিযোগ করেনি।