সম্মিলিত পেশাজীবী পরিষদের (বিএসপিপি) নেতারা বলেছেন, সরকার কোনোভাবেই চায় না ঢাকায় বিএনপির একটি সমাবেশ হোক। দলের শীর্ষ নেতাদের গ্রেপ্তার, হামলা ও মামলার পরও আগামীকাল শনিবারের সমাবেশ সফল করার ঘোষণা দিয়ে তারা বলেন, বিএনপির নেতার অভাব নেই, এর পরের নেতা দাঁড়িয়ে যাবে। সমাবেশ হবেই।
আজ শুক্রবার সকালে জাতীয় প্রেসক্লাবের সামনে এক বিক্ষোভ সমাবেশে বিএসপিপি নেতারা এসব কথা বলেন। ‘৭ ডিসেম্বর বিএনপির কেন্দ্রীয় কার্যালয়ে হামলা, হত্যা ও গণগ্রেপ্তারের প্রতিবাদে’ আয়োজিত এ কর্মসূচিতে বিভিন্ন পেশার প্রতিনিধিরা বক্তব্য দেন।
সমাবেশে বিএনপি মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর ও স্থায়ী কমিটির সদস্য মির্জা আব্বাসসহ দলের নেতাকর্মীদের মুক্ত করার আহ্বান জানান বিএসপিপির আহ্বায়ক চিকিৎসক এ জেড এম জাহিদ হোসেন। তিনি বলেন, যে কোনো অগতান্ত্রিক শক্তির বিরুদ্ধে মাঠে থাকতে হবে।
নয়াপল্টনে বিএনপির কেন্দ্রীয় কার্যালয়ে হামলা চালিয়ে নেতাকর্মীদেরকে যেভাবে বন্দী করা হয়েছে, তা কোনো গণতান্ত্রিক রাষ্ট্রে একেবারেই কাম্য নয় বলে মন্তব্য করেছেন বিএনপি চেয়ারপারসনের উপদেষ্টা ও ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের সাবেক অধ্যাপক তাজমেরী এস ইসলাম। তিনি বলেন, গণতান্ত্রিক অধিকার আদায় করার সংগ্রামকে ব্যাহত করার যে পরিকল্পনা করা হয়েছে, তা কার্যকর হবে না।