বিশ্বের মোট ইন্টারনেট ব্যবহারকারীর মধ্যে অন্তত ৮৭ শতাংশ বা ৩০০ কোটি মানুষ সরকারি নজরদারিতে রয়েছেন।
সম্প্রতি যুক্তরাষ্ট্রভিত্তিক গবেষণা ফার্ম ফ্রিডম হাউস ‘ফ্রিডম অন দ্য নেট ২০১৯ : দ্য ক্রাইসিস অব সোশ্যাল মিডিয়া’ নামের একটি রিপোর্ট প্রকাশ করে।
বিশ্বের ৬৫ দেশে জরিপ চালিয়ে রিপোর্টটি তৈরি করা হয়। সেখানে জানানো হয়, ৬৫ দেশের মধ্যে ৪৭ দেশে রাজনৈতিক, সামাজিক ও ধর্ম নিয়ে পোস্ট দেয়ায় গ্রেফতারের ঘটনা ঘটেছে।
রিপোর্টে বলা হয়েছে, ৩৩ দেশে ইন্টারনেট ফ্রিডম কমেছে। বেড়েছে ১৬ দেশে। এই ১৬ দেশের মধ্যে সবচেয়ে বেশি উন্নতি করেছে ইথিওপিয়া। ইন্টারনেট ব্যবহারকারীদের অধিকার খর্বের বেলায় সবচেয়ে এগিয়ে চীন। তাই জরিপে তাদের স্থান একদম শেষে।
- বাঁক নিচ্ছে ‘বুলবুল’, রাত ৮টা থেকে ১২টার মধ্যে আছড়ে পড়তে পারে
- ঢাকা রেসিডেনসিয়ালের শিক্ষার্থী আবরারের লাশ উত্তোলন
রাশিয়া ও মিসরও নাগরিকদের ওপর নরজরদারি চালিয়ে তলানিতে স্থান পেয়েছে। অপরদিকে অনলাইনে নিজস্ব মত প্রকাশ করায় নাগরিকদের বিরুদ্ধে কোনো মামলা বা অভিযোগ না আনায় সবার ওপরে স্থান পেয়েছে আইসল্যান্ড। ব্যবহারকারীদের ইন্টারনেট ব্যবহারে কোনো বিধিনিষেধ আরোপ করেনি তারা।
রিপোর্ট অনুযায়ী, সারা বিশ্বেই সোশ্যাল মিডিয়ার অপব্যবহার করে নির্বাচনে অবৈধ সুবিধা নিচ্ছে রাজনৈতিক দলগুলো। দেশের জনগণের ওপরে নজর রাখতেও তারা সোশ্যাল মিডিয়া ব্যবহার করছে। ফলে ইন্টারনেট ফ্রিডম আগের চেয়ে অনেকাংশে কমেছে।