চট্টগ্রামে পাঠাও ফুড

চট্টগ্রাম প্রতিনিধি

পাঠাও ফুড এখন দেশের বাণিজ্যিক রাজধানী চট্টগ্রামে। রোববার বন্দরনগরীর পেনিনসুলা হোটেলে পাঠাও ফুড সার্ভিসের উদ্বোধন করা হয়। ফুড লাভাররা পাঠাও অ্যাপ ব্যবহার করে নগরীর কয়েকশত রেস্টুরেন্টের খাবার ডেলিভারি নিতে পারবেন। এই সেবা ভোক্তাদের এক ঘন্টার মধ্যে খাবার তার দরজায় পৌছে দিতে সহায়তা করবে। এই সেবা চালুর মাধ্যমে পাঠাও চট্টগ্রামে ফ্রিল্যান্স সাইকিলিস্ট ও মোটরবাইকারদের জন্য কর্মসংস্থান তৈরি করেছে। এর আগে দেশের বৃহৎ অ্যাপভিত্তিক বাইক কমিউটিং সেবা পাঠাও ফুড ঢাকায় চালু করা হয়।

বাণিজ্যিক রাজধানী চট্টগ্রাম নগরীর প্রত্যেকটি জায়গা প্রতিদিন সাজানো থাকে রন্ধনসম্পর্কীয় বিস্ময়ে। ঘরে বসে ফুডি লাইফ উপভোগ করাতে জন্য পাঠাও ফুড ব্যবহারকারীদের জন্য এখানে উপস্থিত হয়েছে। এখন থেকে পাঠাও এর গ্রাহকরা ঘরে বা অফিসে বসেই নিশ্চিন্ত মনে সেরা সব রেস্টুরেন্টের খাবার অর্ডার দেয়ার সুযোগ পাবেন। এখন গ্রাহকরা নিজ জোনের সকল রেস্টুরেন্ট থেকে পাঠাও আ্যপ ব্যবহার করে খাবারের অর্ডার করতে পারবেন এবং ফোন করার ঝামেলা থেকে মুক্ত থাকবেন। ব্যবহারকারীদের অ্যাপের বিশদ মেনুু থেকে শুধু স্থানীয় রেস্টুরেন্ট বা হোটেল নির্বাচন করে খাবার পছন্দ করতে হবে। নিজের কাছাকাছি রেস্টুরেন্ট খুঁজে বের করে অর্ডার দিয়েই ব্যবহারকারীদের কাজ শেষ। তারপর সবচেয়ে কাছের পাঠাও রাইডার সেই অর্ডার নিয়ে আ্যপ ব্যবহারকারীর দরজায় খাবার পৌছে দিবেন। । বিস্তারিত জানতে চোখ রাখুন আমাদের পাঠাও ফেসবুকে।

universel cardiac hospital

পাঠাও এর সিইও হুসেইন এম ইলিয়াস বলেছেন, “যানজট থেকে শুরু করে ক্ষুধা মেটানো পর্যন্ত আমরা সবসময় আমাদের গ্রাহকদের জীবনকে আরও আরামদায়ক করার আপ্রাণ প্রচেষ্টায় নিয়োজিত। এই নতুন প্ল্যাটফর্মের মাধ্যমে আমরা খাদ্যপ্রেমীদের খাদ্যের চাহিদা মেটানো ছাড়াও হাজার হাজার পাঠাও রাইডারদের জীবিকা অর্জনের সুযোগ করে দিচ্ছি । পাঠাও ফুড স্থানীয়দের দ্বারা, স্থানীয় মানুষ ও ব্যবসার জন্য স্থানীয় সমাধান।

অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন চ্টগ্রাম মেট্রোপলিটন পুলিশের ডেপুটি কমিশনার (ট্রাফিক-নর্থ) হারুন উর রশীদ। বিশেষ অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন চিটাগাং জার্নালিস্ট ইউনিয়নের সভাপতি নিজাম উদ্দিন শ্যামল। এছাড়া অন্যান্যের মধ্যে উপস্থিত ছিলেন ব্যবসায়ী মনজুরুল হক, পাঠাও এর ভাইস প্রেসিডেন্ট আহমেদ ফাহাদ, মার্কেটিং ম্যানেজার নুসরাত জারিন, এম ডি, ইশফাক চৌধুরী, রিজিওনাল ম্যানেজার, পাঠাও ।

শেয়ার করুন

একটি উত্তর ত্যাগ

আপনার মন্তব্য লিখুন দয়া করে!
এখানে আপনার নাম লিখুন দয়া করে