বুড়িগঙ্গার সদরঘাটে একটি
লঞ্চের
ধাক্কায় নৌকা
ডুবে
একই
পরিবারের ৬
জন
নিখোঁজের খবর পাওয়া গেছে। এ
ছাড়া
লঞ্চের
পাখার
আঘাতে
ওই
পরিবারের আরেক
সদস্যের দুই
পা
বিচ্ছিন্ন হয়ে
গেছে।
তাঁকে ঢাকা পঙ্গু
হাসপাতালে পাঠানো
হয়েছে।
দুই
পা
বিচ্ছিন্ন হওয়া
ওই
ব্যক্তির নাম
শাহজালাল মিয়া
(৩৫)। কেরানীগঞ্জের কালীগঞ্জ থেকে
নৌকায়
করে
নদী
পার
হওয়ার
সময়
এ
দুর্ঘটনা ঘটে।
নৌকায়
আহত
শাহজালাল ছাড়াও
ছিলেন
শাহজালালের স্ত্রী
শাহিদা
বেগম
(৩২),
মেয়ে
মিম
(৮),
মেয়ে
মাহী
(৬)। শাহজালালের স্ত্রী
ও
দুই
কন্যাই
নিখোঁজ
আছে।
পরিবারের নিখোঁজ
অন্য
সদস্যরা হলেন
শাহজালালের ভাগনি
জামশেদা বেগম
(২০),
ভাগ্নিজামাই দেলোয়ার হোসেন
(২৮)
ও
তাঁদের
তিন
মাসের
মেয়ে
স্নেহা।
সদরঘাট
নৌ-থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা আব্দুর
রাজ্জাক জানান,
রাত
সাড়ে
দশটার
দিকে
খবর
পেয়ে
ঘটনাস্থলে যায়
পুলিশ।
সেখান
থেকে
শাহজালালকে তাঁরা
উদ্ধার
করে।
নিখোঁজদের উদ্ধারে চেষ্টা
করছে
ফায়ার
সার্ভিসের ডুবুরিরা, নৌপুলিশ ও
বিআইডব্লিউটিএএর সদস্যরা।
প্রত্যক্ষদর্শীদের সঙ্গে
কথা
বলে
জানা
যায়,
সদরঘাটের কাছাকাছি পৌঁছালে সুরভী-৭ লঞ্চের পেছন
দিকের
ধাক্কায় শাহজালালদের বহনকারী নৌকাটি
ডুবে
যায়।
এ
সময়
লঞ্চের
পেছনে
থাকা
পাখার
আঘাতে
শাহজালালের দুই
পা
বিচ্ছিন্ন হয়।
পাশেই
থাকা
নৌ
পুলিশের একটি
টহলদল
শাহজালালকে উদ্ধার
করে
মিটফোর্ড হাসপাতালে প্রাথমিক চিকিৎসা দেয়।
সেখান
থেকে
তাঁকে
পঙ্গু
হাসপাতালে পাঠানো
হয়।
নিখোঁজ
হওয়া
পরিবারটির লঞ্চে
করে
শরীয়তপুর যাওয়ার
কথা
ছিল।
বাংলাদেশ