২০১৯-২০ অর্থবছরের প্রস্তাবিত বাজেটে বেসামরিক বিমান পরিবহন ও পর্যটন মন্ত্রণালয়ের পরিচালক ও উন্নয়ন খাতে দ্বিগুণেরও বেশি বরাদ্দ বাড়ানো হয়েছে।
২০১৮-১৯ অর্থবছরে ১ হাজার ৫০৮ কোটি টাকা বরাদ্দ থাকলেও নতুন অর্থবছরে (২০১৯-২০) জন্য তা বাড়িয়ে ৩ হাজার ৪২৬ কোটি টাকা করা হয়েছে।
এছাড়া যোগাযোগ অবকাঠামো খাতে বিমানবন্দর উন্নয়ন ও সম্প্রসারণ খাতে পৃথক বরাদ্দ রয়েছে। দ্রুত মানসম্মত আন্তর্জাতিক ও অভ্যন্তরীণ যোগাযোগের লক্ষ্যে দেশের বিমান বন্দরসমূহের অবকাঠামো উন্নয়ন, সহজ ও নিরাপদ যাত্রী পরিবহন নিশ্চিত করতে বিভিন্ন পদক্ষেপ নেয়া হয়েছে সরকারের পক্ষ থেকে।
গতকাল বৃহস্পতিবার জাতীয় সংসদে স্পীকার শিরীন শারমিন চৌধুরীর সভাপতিত্বে অর্থমন্ত্রী এ বাজেট প্রস্তাব উপস্থাপন করেন। বাজেট প্রস্তাবে তিনি এ লক্ষ্যমাত্রা নির্ধারণ করেন। এর আগে বাজেটে মন্ত্রিসভা অনুমোদন দেয় এবং পরে ওই প্রস্তাবে রাষ্ট্রপতি মোঃ আবদুল হামিদ সই করবেন।
- আরও পড়ুন >> ২০৩০ সালের মধ্যে ৩ কোটি নতুন কর্মসংস্থান হবে
‘সমৃদ্ধ আগামীর পথযাত্রায় বাংলাদেশ : সময় এখন আমাদের, সময় এখন বাংলাদেশের’ শিরোনামে ২০১৯-২০ অর্থবছরের প্রস্তাবিত বাজেটের আকার ধরা হয়েছে ৫ লাখ ২৩ হাজার ১৯০ কোটি টাকা।
বৃহস্পতিবার বিকেলে অর্থমন্ত্রী আ হ ম মুস্তফা কামাল বাজেট বক্তব্য শুরু করলেও পরে হাল ধরেন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা। অর্থমন্ত্রীর পরিবর্তে প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা বাজেট বক্তব্যের সার সংক্ষেপ পড়ে শোনান। বাকি অংশ পঠিত গণ্য হবে বলে ঘোষণা দেন স্পীকার ড. শিরীন শারমিন চৌধুরী।
নতুন অর্থমন্ত্রী হিসেবে আ হ ম মুস্তফা কামালের এটি প্রথম বাজেট। এছাড়া দেশের ৪৮ বছরের ইতিহাসে এটি সবচেয়ে বড় বাজেট। প্রস্তাবিত বাজেট পাস হবে আগামী ৩০ জুন। আগামী ১ জুলাই থেকে শুরু হবে নতুন অর্থবছর।