বাংলাদেশের প্রতিটি মুক্তিযোদ্ধার ২০ মিনিটের বক্তব্য রেকর্ড করে তা সংরক্ষণ করা হবে। আগামী ডিসেম্বরের মধ্যেই যুদ্ধপরাধীদের তালিকা প্রকাশ করা হবে। মুক্তিযোদ্ধাদের ভাতা বৃদ্ধি ও সব রাস্তা মুক্তিযোদ্ধাদের নামে নামকরণ করা হবে।
আজ বৃহস্পতিবার ঝিনাইদহে শৈলকুপা উপজেলা পরিষদ মিলনায়তনে আয়োজিত মুক্তিযোদ্ধা সমাবেশে ও ঝিনাইদহ সার্কিট হাউজ মিলনায়তনে ‘১৯৭১ ঝিনাইদহে মুক্তিযুদ্ধ’ ও ‘ঝিনেদার কথা’ নামক দুটি বইয়ের প্রকাশনা ও মোড়ক উন্মোচন অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তব্যে মুক্তিযুদ্ধবিষয়ক মন্ত্রী আ. ক. ম মোজাম্মেল হক এসব কথা বলেন।
মন্ত্রী বলেন, মুক্তিযোদ্ধাদের জন্য ১৫ লাখ টাকা ব্যয়ে আধুনিক ডিজাইনের বাড়ি নির্মাণসহ বিভিন্ন সুযোগ-সুবিধা বৃদ্ধি করা হবে। এছাড়াও মুক্তিযোদ্ধাদের জন্য স্বতন্ত্র নকশার কবর নির্মাণ করা হবে, যা দেখলে বোঝা যাবে- এটা মুক্তিযোদ্ধার কবর।
ঝিনাইদহের জেলা প্রশাসক সরোজ কুমার নাথের সভাপতিত্বে সমাবেশে ঝিনাইদহ-১ আসনের সংসদ সদস্য আব্দুল হাই, সংরক্ষিত মহিলা আসনের সংসদ সদস্য খালেদা খানম, পুলিশ সুপার হাসানুজ্জামান, এলজিইডি ঝিনাইদহের নির্বাহী প্রকৌশলী শামসুজ্জামান, শৈলকুপা উপজেলা চেয়ারম্যান শিকদার মোশাররফ হোসেন ও উপজেলা নির্বাহী অফিসার উসমান গনি প্রমুখ এসময় উপস্থিত ছিলেন।
- মিন্নির গ্রেপ্তার ও রিমান্ডের বৈধতা চ্যালেঞ্জ করে হাইকোর্টে আবেদন
- ৪০তম বিসিএসে উত্তীর্ণ ২০ হাজার ২৭৭ জন
এর আগে মুক্তিযোদ্ধাবিষয়ক মন্ত্রী বঙ্গবন্ধুর প্রতিকৃতিতে ফুল দিয়ে শৈলকুপা, হরিণাকুন্ডু ও মহেশপুর উপজেলা মুক্তিযোদ্ধা কমপ্লেক্স ভবন আনুষ্ঠানিক উদ্বোধন করেন।