কানাডার টরন্টোর শহরতলির প্রায় ৩০ কিলোমিটার উত্তর-পূর্বে অবস্থিত মারখামের একটি বাসা থেকে দম্পতিসহ ৪ জনের মৃতদেহ পুলিশ উদ্ধার করেছে।
খবরে প্রকাশ, এ ঘটনায় ইয়র্ক রিজিওনাল পুলিশ ২০ বছর বয়সী এক যুবককে আটক করে। আটক যুবক নিহত দম্পতির ছেলে।
পুলিশ জানিয়েছে, রোববার রাতে এ নির্মম ঘটনা ঘটেছে। তবে পুলিশ এখনও নিহতদের নাম ও পরিচয় প্রকাশ করেনি।
সিবিএনের এক রিপোর্ট থেকে জানা গেছে, নিহত সবাই বাংলাদেশি এবং টাঙ্গাইল জেলার অধিবাসী। তারা হলেন- মোহাম্মদ মনির ও মুক্তা জামান, তাদের মেয়ে এবং কানাডায় বেড়াতে আসা মুক্তা জামানের মা অর্থাৎ মনিরের শাশুড়ি।
সিবিএন আরও জানায়, নিহত দম্পতির গ্রেফতার ছেলে সম্ভবত মানসিকভাবে বিকারগ্রস্থ ছিল; এমনকি সে মাদকাসক্তও ছিল। তাদের ধারণা, খাবারে কিছু মিশিয়ে অজ্ঞান করার পর ছুরিকাঘাতে তাদের হত্যা করে সে। এরপর সে গেম খেলতে থাকে। পরিবারের সদস্যদের খুন করার বিষয়টি এ ছেলেই মন্ট্রিয়লে থাকা তার এক বন্ধুকে ফোন করে জানায়।
- ডেঙ্গু প্রতিরোধে সরকার ব্যর্থ : গণফোরাম
- ডেঙ্গু টেস্ট : অতিরিক্ত ৭০০ টাকা নেয়ায় পপুলারকে জরিমানা
- ডেঙ্গু : সচেতনতা বাড়াতে মাঠে নামছেন তারকারা
কাসলমোর এভিনিউ এবং এবং মিংয়ে অ্যাভিনিউস্থ একটি বাড়িতে সংগঠিত এই হত্যাকাণ্ডকে গোয়েন্দা সংস্থা গণহত্যা বলে অভিহিত করে। পুলিশ প্রতিবেশিদের কাছে খোঁজ-খবর নিচ্ছে এবং তারা জানায়, এ ব্যাপারে আরো তদন্ত চলছে। এজন্য জনসাধারণের সাহায্য-সহযোগিতা প্রত্যাশা করেছেন।
পুলিশের কাছে প্রতিবেশি পাসকোয়াল ডি’সৌজা জানায়, ২০০২ সাল থেকে পরিবারটি এ বাড়িতে বসবাস করে আসছে।