বিদ্যুৎ, জ্বালানি ও খনিজ সম্পদ প্রতিমন্ত্রী নসরুল হামিদ ঈদের ছুটিতে নিরবচ্ছিন্ন জ্বালানি ও বিদ্যুৎ সরবরাহের জন্য সংশ্লিষ্টদের নির্দেশ দিয়েছেন।
তিনি বলেন, বৈশ্বিক পরিবর্তনের সঙ্গে সমন্বয় করেই বাংলাদেশের জ্বালানি নিরাপত্তা নিশ্চিত করা হচ্ছে। নিজস্ব গ্যাস অনুসন্ধান ও উত্তোলন বৃদ্ধি এবং নিরবচ্ছিন্ন জ্বালানি সরবরাহের চ্যালেঞ্জটি সরকার সাফল্যের সঙ্গে মোকাবেলা করছে। আধুনিক প্রযুক্তির ব্যবহার বৃদ্ধি এবং কর্মক্ষেত্রে সফল প্রয়োগ জ্বালানি খাতের নিরাপত্তা আরও জোরদার করবে।
‘জাতীয় জ্বালানি নিরাপত্তা দিবস ২০১৯’ উপলক্ষে আজ শুক্রবার রাজধানীর পেট্রোবাংলায় আয়োজিত সেমিনারে প্রধান অতিথির বক্তব্যে তিনি এসব কথা বলেন।
নসরুল হামিদ বলেন, ৯ আগস্ট ১৯৭৫ সালে জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান শেল ওয়েল থেকে ৫টি গ্যাসক্ষেত্র (তিতাস, হবিগঞ্জ, রশিদপুর, কৈলাশটিলা ও বাখরাবাদ) ক্রয় করে দেশের জ্বালানি খাতকে সুসংহত করেন। দেশের মোট গ্যাস উৎপাদনের ৩৫ ভাগ গ্যাস এখনও এ ৫টি ক্ষেত্র থেকে উৎপাদিত হয়।
তিনি জ্বালানি খাতে কর্মরত কর্মকর্তাদের পেশাদারিত্বের ওপর গুরুত্ব দিয়ে বলেন, আগামী দিনের জ্বালানি অর্থনীতির কাঠামো বিবেচনা করে পরিকল্পনা গ্রহণ করা উচিত।
সেমিনারে মূল প্রবন্ধ উপস্থাপন করেন পেট্রোবাবাংলার মহাব্যবস্থাপক শাহনেওয়াজ পারভেজ। তিনি গত ১০ বছরের অর্জন, আগামীর চাহিদা, ভবিষ্যৎ রোডম্যাপ ও অর্জনের চ্যালেঞ্জগুলো তুলে ধরেন।
- জিআরপি থানায় গণধর্ষণের অভিযোগে ওসিসহ জড়িতদের বিরুদ্ধে মামলা হচ্ছে
- চলতি বছরই সরকারি হচ্ছে ১০ হাজার কলেজশিক্ষকের চাকরি
- শুরু হলো হজের মূল আনুষ্ঠানিকতা
জ্বালানি ও খনিজ সম্পদ বিভাগের সচিব আবু হেনা মো. রহমাতুল মুনিমের সভাপতিত্বে অনুষ্ঠানে অন্যান্যের মধ্যে আরও উপস্থিত ছিলেন বিদ্যুৎ, জ্বালানি ও খনিজ সম্পদ মন্ত্রণালয় সম্পর্কিত সংসদীয় স্থায়ী কমিটির সভাপতি মো. শহিদুজ্জামান সরকার, বিপিসির চেয়ারম্যান সামছুর রহমান, পেট্রোবাবাংলার চেয়ারম্যান রুহুল আমিন প্রমুখ।