আদালত বলেছেন, আমাজন যেমন পৃথিবীর ফুসফুস, ঠিক তেমনই সুন্দরবনও বাংলাদেশের ফুসফুস।
আদালত বলেন, আজ আমাজন পুড়ছে। বিশ্বের মানুষ আমাজনকে রক্ষায় সচেষ্ট। তাই সুন্দরবনকে রক্ষার দায়িত্ব আমাদের সবার।
এ সংক্রান্ত এক রিট মামলার শুনানিকালে বিচারপতি এফআরএম নাজমুল আহাসান ও বিচারপতি কেএম কামরুল কাদেরের সমন্বয়ে গঠিত হাইকোর্টের ডিভিশন বেঞ্চ মঙ্গলবার এ মন্তব্য করেন।
শুনানি শেষে মংলা শিল্প এলাকায় ঠেঙ্গামারা মহিলা সবুজ সংঘসহ (টিএমএসএস) তিনটি প্রতিষ্ঠানের এলপিজি বোতলজাত করার জন্য পরিবেশগত ছাড়পত্র দেয়ার নির্দেশ দেয় হাইকোর্ট। অন্য দুই প্রতিষ্ঠান হলো বারাকা লিমিটেড ও ডেল্টা এলপিজি লিমিটেড।
- ৮ প্রতিষ্ঠানকে প্রধানমন্ত্রীর ১৪০ কোটি টাকা অনুদান
- গাজায় দুটি পুলিশ চেকপয়েন্টে আত্মঘাতী হামলা, নিহত ৩
আদালত রায়ে বলেছেন, সুন্দরবন রক্ষার জন্য ভবিষ্যতে সরকার যদি মংলা শিল্পাঞ্চল এলাকায় শিল্প-কারখানা বন্ধের পদক্ষেপ নেয় তাহলে এ রায় কোনো বাধা হয়ে দাঁড়াবে না।
এছাড়া এই এলাকায় কি ধরনের কতগুলো শিল্পকারখানা স্থাপন করা হবে, সে সিদ্ধান্ত নেওয়ার সম্পূর্ণ এখতিয়ার সরকারের। শুনানিতে রাষ্ট্রপক্ষে অ্যাটর্নি জেনারেল মাহবুবে আলম ও রিটকারী পক্ষে ব্যারিস্টার শফিক আহমেদ শুনানি করেন।