নারী ক্রিকেট সচল রাখার আশ্বাস দিয়েছে আফগানিস্তান। আফগানিস্তানের এই প্রতিশ্রুতির কারণে তাদের বিরুদ্ধে কোনো শাস্তিমূলক ব্যবস্থা নেওয়ারও পরিকল্পনা নেই আইসিসির।
টেস্ট খেলুড়ে দলগুলোর ক্ষেত্রে নিজ নিজ বোর্ডের অধীনে নারী ক্রিকেটারদেরও খেলার সুযোগ দিতে হবে। কিন্তু টেস্টের নবীনতম সদস্য আফগানিস্তানে এখন বলতে গেলে নারী ক্রিকেটের অস্তিত্ব নেই। তালেবানরা দীর্ঘ দুই দশক পর ক্ষমতা দখল করে সাফ জানিয়ে দিয়েছিল, এখন থেকে দেশে নারী ক্রিকেট নিষিদ্ধ।
এতে সমালোচনার শিকার হতে হয় আফগান ক্রিকেটকে। এই কারণে অস্ট্রেলিয়া তাদের সাথে প্রস্তাবিত টেস্ট বাতিল করে। ক্রীড়াঙ্গনে ঝড় উঠে আফগানদের বিশ্বকাপে খেলা নিয়েও।
নারী ক্রিকেট অচল করলে টেস্ট স্ট্যাটাস হারাতে হবে আফগানিস্তানকে। তবে আফগানিস্তানের ক্রিকেটকে পর্যবেক্ষণে রাখা আইসিসি আপাতত আফগানিস্তানের নারী ক্রিকেট সচল রাখার খবর প্রকাশ করেছে। আইসিসির বোর্ড সভা শেষে জানান হয়, আফগানিস্তান ক্রিকেট বোর্ড (এসিবি) নারী ক্রিকেটে উন্নয়নের ব্যাপারে আশ্বাস দিয়েছে।
আইসিসি নিযুক্ত আফগানিস্তান ওয়ার্কিং গ্রুপ বিষয়টি নজরদারি করবে এবং সর্বশেষ খবরাখবর অবহিত করবে বলে জানিয়েছে আইসিসি।