কুড়িগ্রামের ফুলবাড়ী উপজেলা সদরের সঙ্গে তিনটি ইউনিয়নের যোগাযোগের একমাত্র মাধ্যম ফুলবাড়ী-বালারহাট সড়ক। ১০ কিলোমিটারের এ সড়ক কয়েক দফা বন্যায় চলাচলের অনুপযোগী হয়ে পড়েছে। অনেক স্থানে খানাখন্দ তৈরি হওয়ায় দুর্ঘটনার কবলে পড়ছেন পথযাত্রীরা।
১৯৮৩ সালে নির্মাণ করা হয় সড়কটি। ২০১৭ সালের বন্যায় সড়কটির ছড়ারপাড় এলাকার দুই কিলোমিটার ধসে পড়ে। পরে ওই অংশে মাটি দিয়ে ভরাট করা হয়। বর্তমানে বৃষ্টিতে মাটি ধুয়ে গর্তে পরিণত হয়েছে। এরপর দীর্ঘদিন ধরে সংস্কার না করায় খানাখন্দে বেহাল হয়ে পড়েছে।
স্থানীয় সরকার প্রকৌশল অধিদপ্তর (এলজিইডি) জানায়, এরই মধ্যে ১ কোটি ৬০ লাখ ৬ হাজার টাকা ব্যয়ে ওই সড়কের ১ হাজার ৫০০ মিটার কাজ চলমান রয়েছে। ২০২২-২৩ অর্থবছরে বরাদ্দ সাপেক্ষে বাকি অংশ মেরামত হওয়ার সম্ভাবনা আছে।
জানা গেছে, উপজেলার নাওডাঙ্গা, শিমুলবাড়ী ও ফুলবাড়ী সদর ইউনিয়নের লক্ষাধিক মানুষের উপজেলা সদরে যোগাযোগের একমাত্র মাধ্যম ওই সড়ক। খানাখন্দ হওয়ায় ট্রাক, মাইক্রোবাসসহ ছোট-বড় যানবাহন ঝুঁকি নিয়ে চলাচল করছে।