নোয়াখালীর ভাসানচর পরিদর্শনে গেছেন চার দেশের রাষ্ট্রদূতসহ ১৬ সদস্যের উচ্চপর্যায়ের একটি প্রতিনিধি দল। শুক্রবার (১৭ ফেব্রুয়ারি) সকাল সাড়ে ১০টায় হেলিকপ্টার যোগে তারা সেখানে পৌঁছান।
রাষ্ট্রদূতরা হলেন- জাপানের রাষ্ট্রদূত ইওয়ামা কিমিনারী, চীনের রাষ্ট্রদূত ইয়াও ওয়েন, ফ্রান্সের রাষ্ট্রদূত মেরি মাসদুপুয় ও ইন্দোনেশিয়ার রাষ্ট্রদূত হেরু হারতান্তো সুবোল।
অন্যদিকে প্রধানমন্ত্রীর মুখ্য সচিব মো. তোফাজ্জল হোসেন মিয়ার নেতৃত্বে প্রতিনিধি দলে আরও ছিলেন, পররাষ্ট্র মন্ত্রণালয়ের জ্যেষ্ঠ সচিব মাসুদ বিন মোমেন, অর্থ মন্ত্রণালয়ের জ্যেষ্ঠ সচিব ফাতিমা ইয়াসমিন, দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা ও ত্রাণ মন্ত্রণালয়ের সচিব মো. কামরুল হাসান, প্রধানমন্ত্রীর কার্যালয়ের সচিব মো. সালাহউদ্দিন, মহাপরিচালক (প্রশাসন) মো. আহসান কিবরিয়া সিদ্দিকি, প্রধানমন্ত্রীর মুখ্য সচিবের একান্ত সচিব মো. কায়ছারুল ইসলাম, পরিচালক-৯ মোহাম্মদ নাজমুল হক, পরিচালক-১৪ ডা. মোহাম্মদ মহিবুল হাসান, জাতিসংঘের আবাসিক সমন্বয়কারী গোয়ান লুইস, জাতিসংঘের শরণার্থীবিষয়ক হাইকমিশনারের প্রতিনিধি জোহানেস ভ্যান ডার ক্লাউ ও ওয়ার্ল্ড ফুড প্রোগ্রামের ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা সিমোন পার্চমেন্ট।
ভাসানচর থানার ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা (ওসি) মো. হুমায়ুন কবির প্রতিনিধি দলের আগমনের বিষয়টি নিশ্চিত করেন।
তিনি বলেন, পাঁচ ঘণ্টার সফরে প্রতিনিধি দল ভাসানচরে রোহিঙ্গাদের জীবনমান পরিদর্শনসহ বিভিন্ন বিষয়ে সভা করেন।
মিয়ানমারের বাস্তুহারা এক লাখ রোহিঙ্গার বসবাসের জন্য নোয়াখালীর হাতিয়ার ভাসানচরে আধুনিক আবাসন ব্যবস্থা তৈরি করেছে বাংলাদেশ সরকার। তবে এখন পর্যন্ত কক্সবাজার থেকে সেখানে ৩২ হাজার রোহিঙ্গাকে স্থানান্তর করা হয়েছে।