আমরা বলেছি, ওনারাও বিশ্বাস করেন, রাজনৈতিক দলগুলোর মধ্যে ডায়ালগ প্রয়োজন। ডায়ালগ ছাড়া এই সংকটগুলো আসলে রাজপথে মীমাংসা করার বিষয় নয়। কমিশন মনে করে, রাজনৈতিক দলগুলোর এক টেবিলে বসা উচিত, একসঙ্গে চা পান করা উচিত। তারপর আলোচনা করে সংকট নিরসনের চেষ্টা করা উচিত।
আজ মঙ্গলবার নির্বাচন কমিশনে ঢাকায় নিযুক্ত মার্কিন রাষ্ট্রদূত পিটার হাসের সঙ্গে বৈঠকের পর প্রধান নির্বাচন কমিশনার (সিইসি) কাজী হাবিবুল আউয়াল এসব কথা বলেছেন। গণপ্রতিনিধিত্ব আদেশের সংশোধন, রাজনৈতিক দলের নিবন্ধন—এসব বিষয়ে বৈঠকে আলোচনা হয়েছে বলে জানিয়েছেন সিইসি।
নির্বাচনের জন্য অনুকূল পরিবেশ প্রয়োজন বলে মন্তব্য করেন সিইসি। তিনি বলেন, যে সংকট বিরাজ করছে, তা রাজনৈতিক। এর সঙ্গে আমাদের কাজের কোনো সংঘাত নেই। কিন্তু এ সমস্যাগুলো যদি রাজনৈতিকভাবে সমাধান হয়ে যায়, তাহলে আমাদের জন্য নির্বাচন আয়োজন অনেক কমফোর্টেবল হবে।
কাজী হাবিবুল আউয়ালের সঙ্গে বৈঠকের পর পিটার হাস সাংবাদিকদের বলেন, বাংলাদেশের জাতীয় নির্বাচন সামনে রেখে পরিস্থিতি মূল্যায়নে প্রাক্-নির্বাচন পর্যবেক্ষক দল (প্রি-অ্যাসেসমেন্ট ইলেকশন মনিটরিং টিম) পাঠাবে যুক্তরাষ্ট্র।
বেলা ১১টায় সিইসির সঙ্গে বৈঠক করতে যান মার্কিন রাষ্ট্রদূত। এ সময় তার সঙ্গে ছিলেন নির্বাচন কমিশনার আহসান হাবিব খান ও নির্বাচন কমিশন সচিব জাহাংগীর আলম