ঢাকা উত্তর ও দক্ষিণ সিটি করপোরেশন নির্বাচনে ভোটকেন্দ্রে গণতন্ত্র কার্যকর দেখতে চান বাংলাদেশে নিযুক্ত বিদেশি কূটনীতিকরা।
সিটি নির্বাচনের মাত্র দুদিন আগে সম্মিলিত এক বিবৃতিতে এ প্রত্যাশা জানান ইউরোপ-যুক্তরাষ্ট্রসহ ৯ দেশের কূটনীতিক।
বৃহস্পতিবার (৩০ জানুয়ারি) বিবৃতিতে বলা হয়, ১ ফেব্রুয়ারি ঢাকা সিটি করপোরেশন নির্বাচন। ঢাকার নাগরিকদের গণতান্ত্রিক অধিকার প্রয়োগ করার একটি সুযোগ। আমরা পুরো শহরজুড়ে ভোটকেন্দ্রগুলোতে কার্যকর গণতন্ত্র দেখার প্রত্যাশায় রয়েছি।
বিবৃতিতে বলা হয়, আমরা আশা করি বাংলাদেশ সরকার, নির্বাচন কমিশন এবং সব রাজনৈতিক দল শান্তিপূর্ণ ও উৎসবমুখর পরিবেশে নাগরিকদের ভোট দেয়ার অধিকারকে সম্মান এবং স্বচ্ছতা ও সততার সঙ্গে ভোট গণনা করবে।
- সব ফ্লাইটের যাত্রীদের স্ক্রিনিংয়ের আওতায় আনার সিদ্ধান্ত
- দক্ষিণ আফ্রিকাকে উড়িয়ে বিশ্বকাপের সেমিতে বাংলাদেশ
বিবৃতিতে স্বাক্ষরকারী কূটনীতিকরা হলেন, ঢাকায় নিযুক্ত ব্রিটিশ হাইকমিশনার রবার্ট চ্যাটারটন ডিকসন, মার্কিন রাষ্ট্রদূত অর্ল মিলার, কানাডিয়ান হাইকমিশনার বেনইত প্রিফনটেইন, সুইডেনের সার্লোট্টা স্লাইটার, সুইজারল্যান্ডের রাষ্ট্রদূত রেনে হোলেসটেইন, নরওয়ের রাষ্ট্রদূত সিডসেল ব্লেকেন, ডেনমার্কের রাষ্ট্রদূত উইনি এস্ট্রাপ পিটারসেন, নেদারল্যান্ড দূতাবাসের চার্জ দ্যা অ্যাফেয়ার্স জেরোইন স্টেগস এবং অস্ট্রেলিয়ার ভারপ্রাপ্ত হাইকমিশনার পেনি মর্টন।
অপরদিকে আসন্ন সিটি করপোরেশন নির্বাচন শান্তিপূর্ণ ও অংশগ্রহণমূলক হবে বলে আশা প্রকাশ করেছে যুক্তরাষ্ট্র। ঢাকার মার্কিন দূতাবাসের ফেসবুক পেজে দেয়া এক পোস্টে এ আশা ব্যক্ত করে মার্কিন দূতাবাস।